আরও পড়ুনঃ নিখোঁজ থাকার পর জঙ্গল থেকে উদ্ধার যুবকের দেহ! চাঞ্চল্য গঙ্গারামপুরে
জেলা কৃষি দফতরের মুখ্য কৃষি অধিকর্তা অমিত চট্টোপাধ্যায় বলেন, “এদিনের বৈঠকে সার ব্যবসায়ীদের নানা দাবিদাওয়া শোনা হয়েছে। সেগুলোকে মেটানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। মালদহ থেকে সার আনতে বাড়তি খরচ হয়। রামপুর চেক পয়েন্টের মাধ্যমে সার আনা যাবে কি না, জেলা প্রশাসন বিষয়টি দেখছে। তবে, ইতিমধ্যে নানা অনিময়ের অভিযোগে বেশ কয়েকজন ডিলার ও দোকানদারকে সাসপেন্ড করা হয়েছে।”
advertisement
কৃষি দফতর সূত্রে খবর, সার ব্যবসায়ীদেরও কিছু সমস্যার কথা বৈঠকে উঠে এসেছে। বিশেষত মালদা থেকে সার আনতে প্রতি কেজিতে অতিরিক্ত খরচ হচ্ছে। এই কারণে ব্যবসায়ীরা রামপুর রেল পয়েন্টে সার আনার দাবি তুলেছেন। বিষয়টি জেলাপ্রশাসন বিবেচনা করছে বলেই কৃষি দফতর জানিয়েছে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
পাশাপাশি সার বিক্রিতে ই-পস মেশিন ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। ইচ্ছে মতো দামের ট্যাগ বসানো যাবে না। দোকানের সামনে বোর্ড লাগিয়ে সারের দাম জানিয়ে দিতে হবে। নির্ধারিত দামের বেশি নেওয়া যাবে না।
সার বিক্রির উপর নজরদারি আরও জোরদার করা হয়েছে। প্রতিটি ব্লকে কৃষি আধিকারিকদের দোকান পরিদর্শনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনে, সরকারি তত্ত্বাবধানে দোকানে দাঁড়িয়ে সঠিক দামে সার বিক্রি করানোর কথাও জানানো হয়েছে দফতরের তরফে। একই সঙ্গে জেলা প্রশাসন ও কৃষি দফতরের যৌথ বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে, পাইকারি ও খুচরো ব্যবসায়ীদের উপর নজর রাখা হবে প্রতিদিন। কোনও দোকানে গরমিল ধরা পড়লে প্রশাসন সরাসরি ব্যবস্থা নেবে।