আরও পড়ুন: আত্রেয়ী নদীতে ভেসে এসেছিল কালো শিলাখণ্ড, ১৭২ বছর ধরে চলছে বালুরঘাটের শ্মশান কালীপুজো
প্রসঙ্গত, জোয়ার, বাজরা ও রাগি সহ কয়েকটি ক্ষুদ্র দানাশস্যকে একত্রে মিলেট বলে। এই খাদ্যশস্যের গুণাগুণ সাধারণ মানুষজনের কাছে তুলে ধরতে এই মিলেট মেলার আয়োজন করা হয়। মিলেট প্রোটিন, ফাইবার ও আ্যন্টি অক্সিডেন্টের ভান্ডার। ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীরাও এই মিলেটকে খাদ্য হিসাবে গ্রহণ করলে ভালো ফল মেলে।জেলার স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলাদের পাশাপাশি স্বাস্থ্য দফতরের কর্মীরাও জোয়ার বাজরা দিয়ে তৈরি বিভিন্ন ধরণের খাবারের স্টল নিয়ে বসে এদিন। জানা গেছে, এই খাবারের গুণগতমান ভাল। পাশাপাশি, এই খাবারে অনেক অসুখ নিয়ন্ত্রণে থাকে।
advertisement
আরও পড়ুন: বাহার শুধু পাতায় নয়, কাজেও সুপারহিট এই ইনডোর প্ল্যান্ট! অবশ্যই ঘরে রাখুন
এবিষয়ে জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ডাঃ সুদীপ দাস বলেন, “সরকারি নির্দেশ রয়েছে মিলেট খাওয়ারের ব্যবহার বেশি করার জন্য তার প্রচার করা। এই বছরকে মিলেট ইয়ার হিসেবে ধরা হচ্ছে। প্রত্যেক জেলায় জেলায় এই মিলেট মেলা হচ্ছে। এই মেলার প্রধান উদ্দেশ্যে এই খাবারে মানুষের একাধিক রোগ ব্যাধি নিয়ন্ত্রণে থাকে। তেমনি এই খাবারের একাধিক গুণাগুণ আছে। সেই সবই তুলে ধরতে এই মেলার আয়োজন করা হয়েছে।” এই সব কারণে জেলা স্বাস্থ্য দফতরের পক্ষ থেকে মিলেট মেলার আয়োজন করা হয়। এছাড়াও, এই বিষয়ের উপর কুইজ অনুষ্ঠিত হয়৷পাশাপাশি স্বাস্থ্য দফতরের পক্ষ থেকে স্বাস্থ্য কর্মীরা এই মিলেট জাতীয় খাবার খেলে কি কি উপকারিতা রয়েছে সে সমস্ত বিষয়গুলো সাধারণ মানুষদের কাছে তুলে ধরেন।
সুস্মিতা গোস্বামী