হাসপাতাল সূত্রের খবর, শিশু জন্ম দেওয়ার পর প্রায় ৮-১০ জন প্রসূতি রোগী অসুস্থ হয়ে পড়েছে। পরিবারের অভিযোগ, ভুল চিকিৎসার জেরেই এই ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ছুটে আসেন হাসপাতালে থাকা চিকিৎসক নার্স এবং বিশেষজ্ঞরা। সমস্যা আরও গুরুতর হওয়ায় হাসপাতালের প্রসূতি রোগীদের ওয়ার্ডে ছুটে আসেন হাসপাতালে সুপার, ডেপুটি সুপার সহ অন্যান্যরা। তড়িঘড়ি ছুটে আসেন জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক সুদীপ দাস।
advertisement
এক প্রসূতির স্বামী মিঠুন মালি জানান, “তাঁর স্ত্রী সুস্থই ছিলেন। তবে শিশু জন্মানোর পর ইঞ্জেকশন দিতেই হঠাৎ শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়। প্রতিবাদ করতে গেলে তাদের বাইরে বের করে দেওয়া হয়।” এদিকে রোগীর পরিবারের ক্ষোভ থাকায় ছুটে আসে বালুরঘাট থানার আইসি সুমন্ত বিশ্বাস-সহ অন্যান্যরা। তবে ঠিক কী ইঞ্জেকশন দেওয়া হয়েছে তা নিয়ে ধোঁয়াশায় রোগীর আত্মীয় পরিজনরা। যে ইঞ্জেকশন দেওয়া হয়েছিল তা আদৌ সঠিক ছিল কিনা, তাতে কোনও ত্রুটি ছিল কিনা তা নিয়ে ধোঁয়াশা রয়েছে হাসপাতাল ও রোগীর পরিজনদের মধ্যে। মুখে কুলুপ স্বাস্থ্য আধিকারিকদেরও।
সুস্মিতা গোস্বামী