এলাকার এক স্থানীয় বাসিন্দা হরেকৃষ্ণ দাস জানান, “এই পথে নদী পারাপার করে চলাচল করতে বেশ অসুবিধা হয়। দিনের বেলায় লম্বা লাইন পড়ে যায়। তখন অপেক্ষা করতে অনেক সময় নষ্ট হয়। এছাড়া রাতের বেলায় এখানে লাইট থাকে না। ফলে সমস্যা অনেকটাই বেড়ে ওঠে। তবে স্থায়ী ব্যবস্থা না থাকায় কারণে দীর্ঘ সময় ধরে এই অনেকটাই ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে বহু মানুষকে। এছাড়া রেল ব্রিজ দিয়ে নদী পারাপার করলে অনেকটাই ঝুঁকিও থাকে। যদিও স্থানীয় মানুষেরা বারংবার আবেদন জানালেও এখানে স্থায়ী সেতু তৈরি হচ্ছে না।”
advertisement
আরও পড়ুন: ছেড়ে দিলেও পালিয়ে যায় না! মানুষ-বন্যপ্রাণের ভালবাসার অন্যন্য নিদর্শন! এই ছবি অবাক করছে সকলকে
এলাকার রেলের এক কর্মী পঙ্কজ দাস জানান, “এই এলাকা দিয়ে নদী পার করে মাথাভাঙা, নিশিগঞ্জ চলাচল করতে অনেকটাই সময় কম লাগে। তবে সেতু না থাকার কারণে এখন ঝুঁকি নিয়েই পারাপার করছেন বহু মানুষ। যেকোন মুহূর্তে বড় দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কা রয়েছে।” এই পথে নিত্য চলাচলকারী রতেশ্বর বর্মন জানান, “দীর্ঘ সময় ধরে এলাকার মানুষের দাবি এই পথে স্থায়ী সেতু। তবুও এই দাবি পূরণ হচ্ছে না। এই পথে সেতু নির্মাণ হলে বহু মানুষের অনেক উপকার হবে।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এই এলাকার সেতু সমস্যা নিয়ে স্থানীয় পঞ্চায়েত স্তরের জনপ্রতিনিধিরা কোন মন্তব্য করতে চাননি। এছাড়া জেলা প্রশাসকের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তিনি কোন উত্তর দেননি। এখানে সেতু না হলে অদূর ভবিষ্যতে কোন বড় দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে রেল ব্রিজে। তখন সেই দুর্ঘটনার দায়ভার কে নেবে? এই প্রশ্ন প্রায়শই ওঠে স্থানীয় মানুষের মনে।
Sarthak Pandit





