এবিষয়ে পূর্ত দফতরের থেকেও কোনো সদুত্তর পাওয়া যায়নি। বালুরঘাট বিমানবন্দর টি নিয়ে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী উদ্যোগ নেয় চালু করার লক্ষে। তার ফলস্বরূপ ২০১৬ সালের প্রথম দিকে থেকে কাজ শুরু করেছিল। ১১ কোটি ৩৫ লক্ষ টাকা বরাদ্দ করা হয়। বন্দরের ভেঙে যাওয়া রানওয়ে, প্যাসেঞ্জার লাউঞ্জ, এয়ার ট্রাফিক, পাইলটদের রেস্ট রুম, প্রয়োজনমতো রেস্তুরা,রিপ্লেসমেন্ট কাউন্টার সহ বেশ কিছু নতুন জিনিস তৈরি করা হয়।
advertisement
মোট ১৩৭৫ মিটার রানে কে বাড়িয়ে ১৪৯৫ মিটার করা হয়।গত ২০১৭ সালে রানওয়ে কাজ শেষ হয়ে যায়, তবে এখনো চালু হয়নি বালুরঘাট বিমানবন্দরে বিমান নামা ওঠার কাজ।
আরও পড়ুন-ভয়াবহ ধস উত্তর সিকিমে! আটকে ৪০০ পর্যটক, উদ্ধার করল ভারতীয় সেনা
আরও পড়ুন-রোগীর পরিবারের মোবাইলে চোখ চোরেদের! কালচিনি হাসপাতালে নয়া উপদ্রব, তোলপাড় এলাকা
উল্লেখ্য, ব্রিটিশ শাসন আমলে তৈরি হওয়া এই বিমানবন্দরটি প্রায় ত্রিশ বছর পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়েছিল। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ মতো পূর্ত দপ্তর বিমানবন্দরের কাজ শুরু করে। বড় মাপের ইলুশান বা গজরাজ এবং জেট গোত্রের এখান থেকে চলতে না পারলেও সব ধরনের প্রপেলার চালিত বিমান এইখান থেকে চলতে পারবে।বালুরঘাটে বাসিন্দাদের পক্ষ থেকে জানা যায়, একটা সময় আমাদের বালুরঘাটে বিমান উঠানামা করত কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ থাকার পর আবার নতুনভাবে চালু হবে শুনেছি। এই পরিষেবা শুরু হলে মানুষ খুব উপকৃত হবে। খুব শীঘ্রই কোলকাতা শিলিগুড়ি সহ অন্যান্য জায়গায় যাতায়াত করা যাবে। পাশাপাশি জেলা বাসির স্বার্থে খুব শীঘ্রই বিমান পরিষেবা চালু করা উচিত। দীর্ঘদিন আগে চালু করার কথা থাকলেও এখনো চালু হয়নি। এই বিমান পরিষেবা চালু হলে জেলার মানুষ উপকৃত হবে।
সুস্মিতা গোস্বামী