আরও পড়ুন: প্রবল গরমে অসুস্থ শিশুর জন্য যা করলেন এই ব্যক্তি, ধন্য ধন্য করছে সকলে
এই প্রশ্নের উত্তরে পুজো কমিটির এক সদস্য নিরঞ্জন রায় সরকার জানান, দীর্ঘ ৭৫ বছর আগে তাঁদের বাবা-কাকারা এই পুজোর সূচনা করেছিলেন। তখন ছিল অস্থায়ী মন্দির। সেই থেকে এই পুজো হয়ে আসছে এলাকায়। তবে বর্তমানে এই মন্দির পাকা হয়েছে। এছাড়া পুজোর জাঁকজমক বেড়েছে কয়েকগুণ। ছোট পুজো এখন অনেকটাই বড় করে হয়। দিন যত গড়াচ্ছে পুজোর জাঁকজমক ততটাই বেড়ে উঠছে। আগামীতে তাঁদের ভবিষ্যত প্রজন্ম এই পুজোর ভার সামলাবে।
advertisement
আরও পড়ুন: গঙ্গা ভাঙনে আগেই হারিয়েছিল ভিটেমাটি, এবার অস্থায়ী বাড়িও গেল অগ্নিকাণ্ডে
পুজো কমিটির নতুন সদস্য বিকাশ রায় জানান, এলাকার মানুষ এই পুজোয় স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করে। পুজোর দিনে এলাকায় রীতিমত উৎসবের আমেজ লক্ষ্য করা যায়। ছোট থেকে বড় সকলেই পুজোর দিনে মন্দিরেই কাটান। পুজোর আগের দিন মূর্তি আনা হয় মন্দিরে। পুজোর দিন সকাল থেকে শুরু হয় আরাধনা। চলে দুপুর পর্যন্ত। তারপর শুরু হয় ভোগ বিতরণ। স্থানীয় এক বাসিন্দা রঞ্জিত রায় জানান, এই দেবতা দেখতে কিছুটা ভয়ঙ্কর হওয়ায় অনেকটাই সমীহ করে চলে মানুষজন। তবে এর জন্য পুজোতে মানুষের ভিড় কমে না। উল্টে দিনের পর দিন পুজোর সময় ভিড় বেড়েই চলেছে।
সার্থক পণ্ডিত