TRENDING:

Old God Mashan: ভয়ঙ্কর দর্শন প্রাচীন দেবতা মাশান বাবার পুজোয় উপচে পড়ে ভিড়

Last Updated:

Old God Mashan: ৭৫ বছর আগে তাঁদের বাবা-কাকারা এই পুজোর সূচনা করেছিলেন। তখন ছিল অস্থায়ী মন্দির। সেই থেকে এই পুজো হয়ে আসছে

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
কোচবিহার: উত্তরবঙ্গের কৃষ্টি ও সংস্কৃতিতে রয়েছে এক দেবতার নাম। এই দেবতা দেখতে বেশ ভয়ঙ্কর। তবে উত্তরবঙ্গের স্থানীয় মানুষেরা আড়ম্বরের সঙ্গেই এই দেবতার পুজোয় মেতে ওঠেন। দীর্ঘ প্রায় ৭৫ বছর ধরে এই দেবতার পুজোর আয়োজন করা হয় তোর্সা নদীর ফাঁসির ঘাট এলাকায়। বেশ জাঁকজমক করেই হয় এই পুজো। এই দেবতার পুজোর দিন আনন্দে মেতে ওঠেন গোটা এলাকার বাসিন্দারা। সকালে হয় পুজোর আয়োজন। তারপর দুপুর থেকে শুরু হয় খিচুড়ি ভোগ বিতরণ। চলে একেবারে সন্ধে পর্যন্ত। তবে কেন এই দেবতার পুজো? অন্য দেবতার পুজো নয় কেন?
advertisement

আর‌ও পড়ুন: প্রবল গরমে অসুস্থ শিশুর জন্য যা করলেন এই ব্যক্তি, ধন্য ধন্য করছে সকলে

এই প্রশ্নের উত্তরে পুজো কমিটির এক সদস্য নিরঞ্জন রায় সরকার জানান, দীর্ঘ ৭৫ বছর আগে তাঁদের বাবা-কাকারা এই পুজোর সূচনা করেছিলেন। তখন ছিল অস্থায়ী মন্দির। সেই থেকে এই পুজো হয়ে আসছে এলাকায়। তবে বর্তমানে এই মন্দির পাকা হয়েছে। এছাড়া পুজোর জাঁকজমক বেড়েছে কয়েকগুণ। ছোট পুজো এখন অনেকটাই বড় করে হয়। দিন যত গড়াচ্ছে পুজোর জাঁকজমক ততটাই বেড়ে উঠছে। আগামীতে তাঁদের ভবিষ্যত প্রজন্ম এই পুজোর ভার সামলাবে।

advertisement

আর‌ও পড়ুন: গঙ্গা ভাঙনে আগেই হারিয়েছিল ভিটেমাটি, এবার অস্থায়ী বাড়িও গেল অগ্নিকাণ্ডে

পুজো কমিটির নতুন সদস্য বিকাশ রায় জানান, এলাকার মানুষ এই পুজোয় স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করে। পুজোর দিনে এলাকায় রীতিমত উৎসবের আমেজ লক্ষ্য করা যায়। ছোট থেকে বড় সকলেই পুজোর দিনে মন্দিরেই কাটান। পুজোর আগের দিন মূর্তি আনা হয় মন্দিরে। পুজোর দিন সকাল থেকে শুরু হয় আরাধনা। চলে দুপুর পর্যন্ত। তারপর শুরু হয় ভোগ বিতরণ। স্থানীয় এক বাসিন্দা রঞ্জিত রায় জানান, এই দেবতা দেখতে কিছুটা ভয়ঙ্কর হওয়ায় অনেকটাই সমীহ করে চলে মানুষজন। তবে এর জন্য পুজোতে মানুষের ভিড় কমে না। উল্টে দিনের পর দিন পুজোর সময় ভিড় বেড়েই চলেছে।

advertisement

সার্থক পণ্ডিত

বাংলা খবর/ খবর/উত্তরবঙ্গ/
Old God Mashan: ভয়ঙ্কর দর্শন প্রাচীন দেবতা মাশান বাবার পুজোয় উপচে পড়ে ভিড়
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল