জানা গেছে, এনএইচ ৯ ডিভিশনের অধীনে এই সমীক্ষা চলছে, তবে বনবিভাগের কাছে রাস্তা সম্প্রসারণের কোনও প্রস্তাব পাঠানো হয়নি। বিশেষত, লাটাগুড়ির এলিফ্যান্ট করিডরের মধ্যে রাস্তা সম্প্রসারণ হলে হাতিদের চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হতে পারে, এমন আশঙ্কা রয়েছে। তবে, এনএইচ ৯ ডিভিশন কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে, গাছ কাটা হবে না। সেইসঙ্গে পরিবেশ সংরক্ষণের দিকে লক্ষ্য রেখে কোনও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।
advertisement
আরও পড়ুন: আকর্ষণীয় পর্যটনকেন্দ্র, কোচবিহারে কয়েকশো বছরের মন্দিরের টানে প্রতি বছর ছুটে আসেন বহু অসমবাসী
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
তবে বনবিভাগের কর্মকর্তারা স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন, রাস্তা সম্প্রসারণের আগে পরিবেশ পোর্টাল থেকে অনুমতি নিতে হবে এবং এলিফ্যান্ট করিডর সহ অন্যান্য বন্যপ্রাণীর নিরাপদ চলাচলে কোনও প্রভাব পড়ছে কিনা তা সার্বিকভাবে পর্যালোচনা করা হবে। এদিকে, সমীক্ষকদের উপস্থিতি লাটাগুড়ির জঙ্গলে স্থানীয়দের মধ্যে নতুন প্রশ্ন তুলেছে। রাস্তার দুইদিকেই যেখানে হাতির চলাচল ব্যাহত। সেখানে সম্প্রসারণের প্রভাবও বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে। পরিবেশপ্রেমীরা যথেষ্ট চিন্তিত যে এই রাস্তা সম্প্রসারণের প্রক্রিয়া প্রকৃতির মাঝে আরও বড় বিপদ ডেকে না আনে!
সুরজিৎ দে





