Vegetable in Rooftop Garden: চোখের নিমেষে হবে তরকারি থেকে মোরব্বা! বাড়ির ছাদে অল্প যত্নেই ঢালাও ফলবে পুষ্টিগুণে ভরা এই সবজি

Last Updated:
Vegetable in Rooftop Garden:বাংলায় এই সবজি পরিচিত কুমড়ো বা চালকুমড়ো নামে। কাঁচা অবস্থায় বাজারে ২৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হলেও পাঁকা অবস্থায় ৫০ টাকা পিস বিক্রি হয়ে থাকে। মূলত পাঁকার পর‌ই এই চালকুমড়ো দিয়ে তৈরি হয় নামিদামি ধরনের খাবার। মোরব্বা, বড়ি সহ একাধিক রকম খাবার তৈরি করে থাকেন অনেকে। যদিও অধিকাংশ জায়গায় এই কুমড়ো দিয়ে তৈরি করা হয় সুস্বাদু মিষ্টি মোরব্বা।
1/5
জমির এই চাষ এবার বাড়ির ছাদে। পরিচর্যা নয় মাটিতে বিজ রোপণ করলেই বাড়ির ছাদে ভরে উঠবে নামিদামি এই ফল জাতীয় সবজি। বাজারে ব্যাপক চাহিদার পাশাপাশি একাধিক রকম খাবার তৈরি হয় এই সবজি দিয়ে।(ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)
জমির এই চাষ এবার বাড়ির ছাদে। পরিচর্যা নয় মাটিতে বিজ রোপণ করলেই বাড়ির ছাদে ভরে উঠবে নামিদামি এই ফল জাতীয় সবজি। বাজারে ব্যাপক চাহিদার পাশাপাশি একাধিক রকম খাবার তৈরি হয় এই সবজি দিয়ে।(ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)
advertisement
2/5
বাংলায় এই সবজি পরিচিত কুমড়ো বা চালকুমড়ো নামে। কাঁচা অবস্থায় বাজারে ২৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হলেও পাঁকা অবস্থায় ৫০ টাকা পিস বিক্রি হয়ে থাকে। মূলত পাঁকার পর‌ই এই চালকুমড়ো দিয়ে তৈরি হয় নামিদামি ধরনের খাবার। মোরব্বা, বড়ি সহ একাধিক রকম খাবার তৈরি করে থাকেন অনেকে। যদিও অধিকাংশ জায়গায় এই কুমড়ো দিয়ে তৈরি করা হয় সুস্বাদু মিষ্টি মোরব্বা।(ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)
বাংলায় এই সবজি পরিচিত কুমড়ো বা চালকুমড়ো নামে। কাঁচা অবস্থায় বাজারে ২৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হলেও পাঁকা অবস্থায় ৫০ টাকা পিস বিক্রি হয়ে থাকে। মূলত পাঁকার পর‌ই এই চালকুমড়ো দিয়ে তৈরি হয় নামিদামি ধরনের খাবার। মোরব্বা, বড়ি সহ একাধিক রকম খাবার তৈরি করে থাকেন অনেকে। যদিও অধিকাংশ জায়গায় এই কুমড়ো দিয়ে তৈরি করা হয় সুস্বাদু মিষ্টি মোরব্বা।(ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)
advertisement
3/5
মালদহের মোথাবাড়ি থানা কামালপুর গ্রামে অধিকাংশ বাড়ির ছাদে চাষ করা হয়েছে কুমড়ো। গ্রামের এক বাসিন্দা আল্লী হোসেন জানান,
মালদহের মোথাবাড়ি থানা কামালপুর গ্রামে অধিকাংশ বাড়ির ছাদে চাষ করা হয়েছে কুমড়ো। গ্রামের এক বাসিন্দা আল্লী হোসেন জানান, "চাষ জমি না থাকায় বিশেষ কোন সবজি চাষ করা হয় না। তাই চাষের সহজ পদ্ধতি জেনে বাড়ির ছাদ ও চাল বরাবর প্রতিবছর কুমড়ো চাষ করি। বিশেষ কোন পরিচর্যার প্রয়োজন হয় না। দোকান থেকে বিজ এনে মাটিতে দেবার পর ছাদে গাছের লতাগুলো ছড়িয়ে পড়ে। প্রায় দুই থেকে তিন মাসে পুরোপুরিভাবে পেঁকে যায় কুমড়ো।"(ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)
advertisement
4/5
জেলা কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক দূশয়ান্ত কুমার রাঘব জানান,
জেলা কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক দূশয়ান্ত কুমার রাঘব জানান, "শুধু মালদহ জেলা নয় সারা বিশ্বে এই কুমড়ো দিয়ে তৈরি করা হয় একাধিক প্রজাতির মিষ্টি এবং বিখ্যাত মোরব্বা। কুমড়ো চাষের ক্ষেত্রে বিশেষ কোনও জায়গা বা পরিচর্যার প্রয়োজন হয় না। বাড়ির ছাদেই ব্যাপক পরিমাণে ফলন হবে একটু রক্ষণাবেক্ষণ করলে।"(ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)
advertisement
5/5
তিনি আরও জানান,
তিনি আরও জানান, "সহজে বাড়ির ছাদে এই সবজি ফলে যাওয়ায় চাহিদা বাড়ছে এই কুমড়ো চাষে। সাধারণ সবজির মরশুমে চাষ করা হয় যায় এই ফল জাতীয় সবজি। শুধু স্বাদ নয় মানুষের শারীরিক স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রেও ব্যাপক উপকারী এই সবজি। এতে প্রচুর পরিমাণে জল, ফাইবার, শর্করা, ভিটামিন সি এবং খনিজ পদার্থ রয়েছে যা মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য প্রয়োজনীয়।"(ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)
advertisement
advertisement
advertisement