TRENDING:

দুবাই, সিঙ্গাপুর, বাংলাদেশ, নেপাল...! 'স্মার্টফোনের' হাত ধরেই পৌঁছে যাচ্ছেন শ্বেতা! কামাচ্ছেন টাকা! কী ভাবে? জানলে আপনিও চাইবেন এই 'পেশা', গ্যারান্টি!

Last Updated:

Money Making Tips: চা বাগান থেকে আন্তর্জাতিক মঞ্চ! স্মার্টফোনকে হাতিয়ার করেই ভিনদেশিদের ইংরেজির  শিক্ষিকা চা অঞ্চলের মেয়ে শ্বেতা। চাইলে সব সম্ভব, তা আবারও প্রমাণ করে দিল বানারহাট এর এই মেয়ে। শ্বেতার এই জীবনযাত্রা অনুপ্রেরণা দেবে আপনাকেও।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
জলপাইগুড়ি: চা বাগান থেকে আন্তর্জাতিক মঞ্চ! স্মার্টফোনকে হাতিয়ার করেই ভিনদেশিদের ইংরেজির শিক্ষিকা চা অঞ্চলের মেয়ে শ্বেতা। চাইলে সব সম্ভব, তা আবারও প্রমাণ করে দিল বানারহাটের এই মেয়ে। শ্বেতার এই জীবন-কাহিনী অনুপ্রেরণা দেবে আপনাকেও।
advertisement

জলপাইগুড়ির বানারহাট চা বাগানে বেড়ে ওঠা মেয়েটি আজ আন্তর্জাতিক শিক্ষিকা! স্মার্টফোন আর ইন্টারনেটকেই হাতিয়ার করে ইংরেজি শেখার লড়াই শুরু করেছিলেন শ্বেতা। আর সেই লড়াই-ই আজ তাঁকে পৌঁছে দিয়েছে দুবাই, সিঙ্গাপুর, বাংলাদেশ ও নেপালের বহু শিক্ষার্থীর ঘরে।

আরও পড়ুন: বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ট্রেনের ‘স্পিড’ কমছে কেন…? ধরা পড়ে গেল ‘বিরাট’ কারণ! মুখ খুললেন মন্ত্রী

advertisement

আজ শ্বেতা এলাকার গর্ব! মাত্র ২৩ বছর বয়সেই অনলাইন শিক্ষিকা হিসেবে নিজস্ব পরিচিতি তৈরি করেছেন তিনি। কী ভাবে বাংলা মাধ্যমের ছাত্রী থেকে আন্তর্জাতিক স্তরের শিক্ষিকা হয়ে উঠলেন শ্বেতা? নিজেই জানান, এক সময় বাংলায় কথা বলতেই স্বচ্ছন্দ ছিলেন, ইংরেজি ছিল এক বড় আতঙ্ক। কিন্তু নিজের জেদের জোরেই ভেঙেছেন সেই বাধা।

আরও পড়ুন: চালের কৌটোয় কিলবিল করছে কালো ‘পোকা’…? এই ‘পাউডার’ পোকার ‘বিষ’! তাড়াবেই তাড়াবে! শিখে নিন ছোট্ট সহজ টোটকা

advertisement

ইউটিউবে নিজের চ্যানেল খুলে নিয়মিত ইংরেজি শেখার ভিডিও দেন শ্বেতা, যা ইতিমধ্যেই জনপ্রিয়তার শীর্ষে। বাড়ছে ফলোয়ারের সংখ্যা, বাড়ছে প্রশিক্ষণার্থীদেরও ভরসা।বর্তমানে একটি বেসরকারি সংস্থার সঙ্গে যুক্ত থেকে স্থানীয় ছাত্রছাত্রীদের ইংরেজিতে কথা বলার প্রশিক্ষণ দেন তিনি। তার শেখানোর পদ্ধতি সহজবোধ্য, প্রাণবন্ত আর বাস্তবমুখী — যা চা বাগান অধ্যুষিত এলাকার বহু শিক্ষার্থীর মন জয় করেছে।

advertisement

আরও পড়ুন: রাজধানী এক্সপ্রেস ট্রেনের এসি-1 কোচে এমন কাজ করলেন বিধায়ক…! ছিঃ ছিঃ ছিঃ! ধেয়ে এল জিআরপি-আরপিএফ-ট্রেন সুপারিন্টেন্ডেন্ট

শ্বেতা বলেন, “আমি বাংলা মাধ্যম থেকে পড়াশোনা করেছি। প্রথমে প্রচুর সমস্যা হত। কিন্তু মোবাইল আর ইউটিউবই আমার শিক্ষক হয়ে উঠেছিল।” তবে এখানেই থামতে চান না শ্বেতা। তাঁর লক্ষ্য — ডুয়ার্সের প্রত্যন্ত এলাকার শিশুরা যেন আত্মবিশ্বাস নিয়ে ইংরেজিতে কথা বলতে পারে।

advertisement

বিশেষ করে চা বাগানের শিশুদের শিক্ষিত ও আত্মনির্ভর করে তুলতেই তার এই প্রচেষ্টা।একটি স্মার্টফোন, একটু ইচ্ছাশক্তি — এই দুই-ই পারে বদলে দিতে ভবিষ্যৎ। শ্বেতা তার জীবনের গল্প দিয়ে সে কথাই প্রমাণ করছেন!

সুরজিৎ দে 

বাংলা খবর/ খবর/উত্তরবঙ্গ/
দুবাই, সিঙ্গাপুর, বাংলাদেশ, নেপাল...! 'স্মার্টফোনের' হাত ধরেই পৌঁছে যাচ্ছেন শ্বেতা! কামাচ্ছেন টাকা! কী ভাবে? জানলে আপনিও চাইবেন এই 'পেশা', গ্যারান্টি!
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল