অবশেষে সেই সমস্যার সমাধান হল এলাকারই এক সমাজসেবীর উদ্যোগে। বিদ্যালয় ভবন নির্মাণের জন্য প্রায় ৪২ শতক জমি দান করলেন স্থানীয় এক বাসিন্দা মোহাম্মদ মতিউরুল হক। ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত প্রায় ২০০ জন পড়ুয়া রয়েছে বাহিরকাপ জুনিয়র হাই স্কুলে। স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক অমল রবিদাস জানান, “বিগত ১৫ বছর থেকে সমস্যার মধ্য দিয়ে অস্থায়ীভাবে এলাকার বাহিরকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়াশোনা চলত পড়ুয়াদের।
advertisement
আরও পড়ুন: কালো, নোংরা নর্দমায় দিনরাত চলে খোঁজ, হাঁটু জলে নেমে হয় রান্নার জোগাড়! শিল্পতালুকে কঠিন জীবন সংগ্রাম
বর্তমানে স্থানীয় এক সমাজসেবীর উদ্যোগে জমি পাওয়ায় নতুন ভবন নির্মাণ করে স্থায়ীভাবে স্কুল হয়েছে। খুব ভাল লাগছে।” জমি অনুদানকারী মোহাম্মদ মতিউরুল হক জানান, “এলাকায় শিক্ষা ব্যবস্থাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে এমন উদ্যোগ। স্কুল ভবন নির্মাণের জন্য ৪২ শতক জমি দান করেছি। দান করা জমিতেই রাজ্য সরকারের উদ্যোগে স্কুল ভবন নির্মাণ হচ্ছে। শিক্ষার জন্য জমি দান করতে পেরে খুব ভাল লাগছে। আগামীতে এলাকার শিক্ষার ক্ষেত্রে উন্নয়নে সর্বদা সহযোগিতা থাকবে।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
ইতিমধ্যে আটটি ঘর নির্মাণ হয়েছে স্কুলে। আরও দুটি ঘর নির্মাণ বাকি রয়েছে। কাজ সম্পন্ন হওয়ার পর আগামী ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে নতুন ভবনে শুরু হবে পঠন-পাঠন। এদিন সেই ভবনের আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়। বিদ্যালয়ের ভবন নির্মাণ হওয়াতেই উৎসাহিত এলাকার সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে অভিভাবকরা। রাজ্য সরকারের এই উদ্যোগ এবং স্থানীয় বিধায়ককে সাধুবাদ জানিয়েছেন এলাকার মানুষজন।





