পরিবারের বিরুদ্ধেই জোর করে বিয়ে দেওয়ার অভিযোগ তুলেছে ওই স্কুল ছাত্রী। ঘটনা প্রসঙ্গে নাবালিকা স্কুল ছাত্রী জানান, তার অনিচ্ছা সত্ত্বেও বিয়ে দিচ্ছিলেন পরিবারের সদস্যরা। আগামীতে আরও পড়াশোনা করার ইচ্ছে রয়েছে তার। তাই সে স্কুলের প্রধান শিক্ষিকাকে সম্পূর্ণ বিষয়টি জানায়।
advertisement
স্কুলের প্রধান শিক্ষিকার তৎপরতায় বিয়ে আটকে দেন পুলিশ ও প্রশাসনিক কর্তারা। এরপর প্রাপ্তবয়স্ক হলে তবেই মেয়ের বিয়ে দিতে পারবেন, পরিবারের সদস্যদের দিয়ে এমন চুক্তি স্বাক্ষর করান প্রশাসনিক কর্তারা।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
স্থানীয় বাসিন্দাদের একাংশের অভিমত, “আজকের সমাজে যেখানে রাজ্য সরকার কন্যাশ্রী এবং কেন্দ্রীয় সরকার বেটি পড়াও বেটি বাঁচাও প্রকল্পের মাধ্যমে সমাজে মহিলাদের অগ্রগতির প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে মালদহে বাল্যবিবাহের মতো এমন দৃশ্য খুব লজ্জাজনক।”
এই ঘটনায় প্রশাসন ও স্কুলের প্রধান শিক্ষিকার তৎপরতার প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছেন এলাকাবাসী।






