আরও পড়ুনঃ সেকি কাণ্ড! ভোরবেলা কাঠ কুড়াতে গিয়ে… বেলা গড়াতেই পুকুরে ভেসে উঠল মহিলার দেহ! রহস্য
ত্রাণ সামগ্রী পেলেও দ্রুত জল যন্ত্রণা থেকে স্থায়ী সমাধানের দাবি জানান গ্রামবাসীরা। বন্যা কবলিত এলাকার এক বাসিন্দা উদয় মন্ডল জানান, “বর্তমানে নদীর জল বেড়ে প্লাবিত হয়েছে গোটা গ্রাম। জলের তলায় ডুবেছে ঘরবাড়ি ও চাষ জমি। নৌকায় করে যাতায়াত করতে হচ্ছে। খুব কষ্টের মধ্যে আছি।”
advertisement
স্থানীয় বিধায়ক তথা মন্ত্রী তাজমুল হোসেন জানান, ইতিমধ্যে বন্যা কবলিত গ্রামগুলিতে উঁচু স্থানে ত্রাণ শিবিরের ব্যবস্থা করা হয়েছে। গ্রামে গ্রামে গিয়ে বন্যা দুর্গত প্রায় ৩০০টি পরিবারকে ত্রাণ সামগ্রী দেওয়া হয়েছে। রাজ্য সরকার যথেষ্ট সক্রিয় রয়েছে। ব্লক প্রশাসনের উদ্যোগে আগামীতে পরিবারগুলোকে আরও ত্রাণ সামগ্রী দেওয়া হবে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
মালদহের হরিশ্চন্দ্রপুর ২ নম্বর ব্লকের উত্তর ভাকুরিয়া, কাওয়াডোল ও রসিকপুর-সহ বেশ কয়েকটি বন্যাকবলিত গ্রামে ফুলহার নদীর জল ঢুকে বন্যা পরিস্থিতির ফলে অচল হয়েছে যাতায়াত ব্যবস্থা। এমন অবস্থায় এই ত্রাণ সহায়তা পেয়ে কতটা স্বস্তি মিলবে বন্যা দুর্গত গ্রামবাসীদের সেটাই দেখার।