বিশেষ কোনও আয়োজন না থাকলেও এলাকাবাসীরা সকলে মিলে এই পুজোতে অংশগ্রহণ করেন। ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে পুজোর প্রস্তুতি। বাইরে থেকে কোনও মৃৎশিল্পী বা ডেকোরেটর এনে নয়, ক্লাব সদস্যরা মিলে তৈরি করেন প্রতিমা এবং মণ্ডপসজ্জা।
আরও পড়ুনঃ কৃষিকাজের পাশাপাশি পরব নাচে জীবন্ত আদিবাসী ঐতিহ্য! সরকারি সহায়তায় খুশিতে উদ্বেল জামবনি
advertisement
পুজো উদ্যোক্তা তাপস রায় জানান, “প্রতিবছরই কার্তিক পুজোর পরের দিন পুজো করা হয় যমরাজের। পাশেই থাকেন সচিব চিত্রগুপ্ত। দেবী দেবতার পুজোর মতোই নিষ্ঠা সহকারে রীতি মেনে পুজো হয় যমরাজের। বিশেষ তেমন কিছু আয়োজন না থাকলেও এলাকাবাসীরা সকলে মিলে অংশগ্রহণ করেন এই পুজোয়। এই পুজোর কটা দিন খুব আনন্দে কাটে এলাকাবাসীর। পুজোর প্রায় সাতদিন পর মহানন্দা ঘাটে বিসর্জন করা হয় প্রতিমা।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
আনুমানিক প্রায় দেড়শ বছর আগে এলাকাবাসীরা মিলে এই পুজোর সূচনা করেছিলেন। মাঝে কিছুদিন বন্ধ থাকলেও বর্তমানে প্রতিবছরই এলাকার যুবরা মিলে ক্লাবের উদ্যোগে নিষ্ঠা সহিত এই পুজো করে আসছেন। মণ্ডপসজ্জা বা প্রতিমায় বিশেষ আকর্ষণ না থাকলেও অভিনব অনন্য এই পুজো দেখতে জেলাবাসীদের আগ্রহ থাকে বলে জানান ক্লাব সদস্যরা।





