গতবছরের মে মাস থেকে অচলাবস্থা শুরু হয় মহুয়া চা বাগানে। মহুয়া চা বাগানের শ্রমিকদের চারটি ফোর্টনাইট পেমেণ্ট দুমাসের বেতন বকেয়া রয়েছে। মহুয়া চা বাগানের শ্রমিকরা জানান, ২০২৪ সালে মহুয়া চা বাগান বেসরকারি হয় এবং তখন থেকেই বাগানের অবস্থা শোচনীয়। তখন থেকেই বাগানের শ্রমিকরা নিজেদের প্রাপ্য সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত। শ্রমিকদের আবাসন এমনকি বাগানের অফিস মেরামত হয়না। শ্রমিকরা জানান, বাগানের বহু শেড ট্রি কেটে নিয়ে গেছে। কমপক্ষে ৩০০-র উপরে গাছ কেটে নিয়ে গেছে কিন্তু শ্রমিকদের আবাসন মেরামত হয়না। প্রোফিডেণ্ট ফাণ্ডে টাকা জমা হয়না।
advertisement
আরও পড়ুন: কাজে মন নেই চা শ্রমিকদের! কেন জানলে আপনিও ধিক্কার জানাবেন
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এর পাশাপাশি শ্রমিকরা আরও জানান, পূর্বে যখন রাজ্য সরকারের অধীনস্ত আলাদা চা বাগান ছিল তখন শ্রমিকরা সুখে সাচ্ছন্দে ছিল। সমস্ত সুযোগ সুবিধা সময় মত মিলত। কিন্তু তোর্ষা কোম্পানির অধীনে যাওয়ার পর থেকেই শুরু হয়েছে সমস্যা। মহুয়া চা বাগানের শ্রমিক নেতারা জানান, বর্তমানে বাগান বন্ধ কিন্তু তাদের কাছে কোনো নোটিশ আসেনি বন্ধের। বাগানের অফিসে কোনো নোটিশ নেই। একজন সহকারি ম্যানেজার বাগানে থাকতেন, তিনিও বাগান ছেড়ে চলে গিয়েছেন। বাগানে পানীয় জলের তীব্র সঙ্কট পাম্প খারাপ দীর্ঘদিন থেকে। অনিশ্চিত ভবিষ্যত মধ্যে আছেন মহুয়া চা বাগানের শ্রমিকরা।
Annanya Dey





