গোটা বিষয় নিয়ে এলাকার স্থানীয় বাসিন্দা রিংকি দত্ত জানান, “এই রাস্তার কাজ শুরু হওয়ার পর পাথর ও বালি দিয়ে রোলার করা হয়। তবে তারপর থেকে আর কাজ হয়নি কিছুই। বর্তমানে এই রাস্তা ও আশেপাশের এলাকায় ধুলোর জন্য থাকা সমস্যার হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই মরসুমে হিমঘরে আলু নিয়ে যেতে সবসময় ট্রাক্টর চলছে এই রাস্তা দিয়ে। আর সেই কারণেই ধুলোর সমস্যা কয়েকগুণ বেড়ে উঠেছে। তবে কিছুদিন আগেই এই রাস্তার ফিতে কেটে উদ্ভোধনও করা হয়। তখন বেশকিছু লোক এসেছিলেন এই এলাকায়।”
advertisement
আরও পড়ুন: মুখে দিলেই মুহূর্তে মিলিয়ে যাচ্ছে! রসগোল্লা-পান্তুয়া নয়, ছানার এই মিষ্টিই এখন হট ফেভারিট
এলাকার স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্যা বাসন্তী অধিকারী জানান, এই রাস্তার নির্মাণ এবং উদ্ভোধন করার বিষয়ে তাঁকে অঞ্চল অফিস থেকে কিছুই জানানো হয়নি। তাই তিনি বিষয়টি কিছুই জানেন না। তবে যদি স্থানীয় মানুষেরা সমস্যায় থাকেন। তিনি দ্রুত কাজটি সম্পন্ন করার দাবি তুলবেন। চকচকা গ্রাম পঞ্চায়েতের উপ-প্রধান শ্যামল কার্য্যী জানান, ঠিকাদারি সংস্থার আর্থিক অভাব থাকায় কাজ বন্ধ রয়েছে। তবে তিনি তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করে দ্রুত কাজ সম্পন্ন করার কথা বলেছেন। এছাড়াও তিনি এই বিষয়টি নিয়ে জেলা পরিষদের কর্তৃপক্ষের সঙ্গেও কথা বলেছেন।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এখন যদি দ্রুত এই রাস্তাটি তৈরি না হয়। তবে আরও অনেকটাই সমস্যায় পড়তে হবে বহু মানুষকে। দিনের পর দিন ধুলোবালিতে রীতিমত কষ্ট করে জীবন কাটাতে হচ্ছে এলাকার স্থানীয়দের। কিছু সময় দেখতে পাওয়া যাচ্ছে স্থানীয় মানুষেরা নিজেদের উদ্যোগে রাস্তার মধ্যে জল দিচ্ছেন পাইপের মাধ্যমে। তবে সরকারিভাবে দ্রুতই রাস্তা সম্পূর্ণ করলে এই সমস্যা আর থাকবে না।
Sarthak Pandit





