বিগত দুদিন ধরে আকাশ একেবারে পরিষ্কার হওয়ার ফলে প্রায় সারাদিন ধরেই এই দৃশ্য সকলে উপভোগ করছেন। সকালে দরজা খুললেই দেখা মিলছে কাঞ্চনজঙ্ঘার। এই মরশুমে যারা শৈল শহর দার্জিলিং-সহ কালিম্পংয়ে রয়েছেন তারা আরও বেশি করে উপভোগ করতে পারছেন কাঞ্চনজঙ্ঘাকে। পর্যটন ব্যাবসায়ীদের মতে , কাঞ্চনজঙ্ঘার ছবি তোলার জন্য এটাই উপযুক্ত সময়। গোটা নভেম্বর মাস ধরে কাঞ্চনজঙ্ঘার এমনই রূপ থাকছে।
advertisement
আরও পড়ুন: জাঁকিয়ে শীত পড়তে এখনও দেরি, তার আগেই নলেন গুড়ের রসগোল্লার বিশেষ চমক
ইতিমধ্যেই শীতের মরশুমের শুরু হয়েছে। সন্ধ্যের পর থেকেই শীতল হাওয়া বইছে। হালকা গরম জামা পড়তে হচ্ছে সকলকে । বছরের এই সময়টাতে কাঞ্চনজঙ্ঘা এমন অপরূপ শোভা বর্ধন করে। এবার সেটাকেই কাজে লাগাতে চাইছে বিভিন্ন পর্যটন সংস্থা গুলো। কাঞ্চনজঙ্ঘা রিজিয়ান ইন্টারন্যাশনাল ইকো ট্যুরিজম পার্ক নিয়ে প্রচার চালাচ্ছেন তাঁরা। কাঞ্চনজঙ্ঘা রিজিয়ান ইন্টারন্যাশনাল ইকো ট্যুরিজম পার্কের অন্তর্গত দার্জিলিং , কালিম্পং যেমন রয়েছে তেমনি রয়েছে সিকিমের কিছুটা অংশ , রয়েছে ভূটান ও বাংলাদেশের কিছুটা অংশ।
আরও পড়ুন: কানে হেডফোন দিয়ে রেললাইন পার করতে গিয়ে হল সর্বনাশ! করুণ পরিণতি যুবতীর
রাজ্য ইকো ট্যুরিজম দফতরের চেয়ারম্যান রাজ বসু জানান , “কাঞ্চনজঙ্ঘার উপর নির্ভর করেই আমাদের পর্যটন গড়ে উঠেছে। গোটা নভেম্বর মাস দার্জিলিং কালিম্পংয়ে বুকিং রয়েছে। এটাই প্রকৃত সময় ছবি তোলার জন্য। যার জন্য রাজ্য-সহ দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ফটোগ্রাফাররা আসছেন শৈল শহরে। নভেম্বর মাসে ২৬ , ২৭ , ২৮ তারিখ প্রচুর বুকিং রয়েছে। এমনকি ভারতীয় ভিসায় খানিকটা সমস্যা থাকায় ঢাকা , চট্টগ্রাম থেকে মানুষ নর্থাদ বাংলাদেশে ভিড় জমাচ্ছেন পর্যটকেরা।”
অনির্বাণ রায়