তাঁরা চালসা ও নাগরাকাটা স্টেশনের মাঝামাঝি কিমি ৭১/৬–৭ এলাকায় রেললাইনের ওপর হাতির একটি দল দেখতে পান।পরিস্থিতির গুরুত্ব অনুধাবন করে চালকদ্বয় সঙ্গে সঙ্গেই ট্রেনের গতি নিয়ন্ত্রণ করেন এবং সময়মতো ট্রেন থামান। এর ফলে ৮-১০ টি হাতির দলটি নির্বিঘ্নে রেললাইন পার হওয়ার সুযোগ পায়।
আরও পড়ুন: সহকর্মীর ফাঁদে গাইঘাটার যুবক, কাঁকিনাড়ায় আটকে রেখে ২ লক্ষ টাকা দাবি! ফোনেই ফাঁস রহস্য
advertisement
কিছুক্ষণের মধ্যেই সমস্ত হাতি নিরাপদে জঙ্গলমুখী হলে পুনরায় ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক করা হয়। এই ঘটনায় কোনও যাত্রী আহত হননি এবং ট্রেন পরিষেবাতেও বড় কোনও বিঘ্ন ঘটেনি। রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, লোকো পাইলট ও সহকারী লোকো পাইলটের দ্রুত সিদ্ধান্ত ও দায়িত্বশীল আচরণের ফলেই সম্ভাব্য বড় দুর্ঘটনা এড়ানো সম্ভব হয়েছে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
তাঁদের সতর্কতায় একদিকে যেমন যাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত হয়েছে, তেমনই বন্যপ্রাণ সংরক্ষণের ক্ষেত্রেও একটি মানবিক দৃষ্টান্ত স্থাপিত হয়েছে। এই ঘটনাকে উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের দায়িত্বশীলতা ও পরিবেশ সচেতনতার উজ্জ্বল উদাহরণ হিসেবে দেখছেন সংশ্লিষ্ট মহল। পাশাপাশি বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য চালকদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন যাত্রীরা।





