এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে টম্যাটো, কাঁচা লঙ্কার মতো অর্থকরী ফসল থেকে ভাল লাভ করতে পারবেন কৃষকরা। এতদিন সংরক্ষণের অভাবে ফসল নষ্ট হয়ে যেত তাই জলের দরে বিক্রি করতে হত এইসব ফসল। কিন্তু প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে কৃষকদের আর জলের দরে ফসল বিক্রি করতে হবে না।
আরও পড়ুন : দুর্গা প্রতিমার কেশরাশি! আসলে সেটা কী জানেন? এই গ্রামে ঢুকলেই খুলবে সব রহস্যের জট
advertisement
এসজেডিএ সূত্রে জানা গিয়েছে, বেরুবাড়ির ১০ একর জমিতে এই প্রকল্প তৈরি করা হবে। উত্তরবঙ্গের মধ্যে সবচেয়ে বেশি টম্যাটো ও লঙ্কা উৎপাদন হয় এই এলাকায়। তাই স্থানীয় কৃষকরা দীর্ঘদিন ধরে দাবি জানিয়ে আসছিলেন একটি হিমঘরের। এবার সেই দাবি পূরণ হতে চলেছে।
আরও পড়ুন : স্বপ্ন ছিল মুনাফার, দামও বেড়েছে হু-হু করে! কিন্তু ঘাটালে কৃষকদের মুখ ফ্যাকাসে
এই প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য ইতিমধ্যেই কাজও শুরু হয়ে গিয়েছে। এই বিষয়ে এসজেডিএ-র চেয়ারম্যান দিলীপ দুগার জানিয়েছেন, কৃষক ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে পরিকল্পনাটি বাস্তবায়িত হবে। ১২ বছর আগে এই জমিটি চিহ্নিত করা হয়েছিল। অবশেষে সেখানে বহুমুখী হিমঘর ও ফল প্রক্রিয়াকরণ শিল্প তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। যার ফলে এলাকার চিত্রই বদলে যাবে।
আরও পড়ুন : শালপাতা, নারকেলের কাঠি, কদবেলের খোল… এমন মণ্ডপ দেখে চোখ কপালে উঠবে আপনার! জানেন কোথায় হচ্ছে?
কৃষকরা বলছেন এতদিন পর্যন্ত ফলন ভালো হলেও সংরক্ষণের অভাবে জলের দলে ফসল বিক্রি করে দিতে হতো কিন্তু এই প্রকল্প তৈরি হয়ে গেলে স্বস্তি পাবেন কৃষকরা। লাভ রেখে তবেই ফসল বিক্রি করবেন তারা। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে কৃষকদের আর্থিক স্বচ্ছলতা বাড়বে, তৈরি হবে নতুন কর্মসংস্থানও।