১০৬ বছরের পথ চলায় এই প্রথম এমন অভাবনীয় সাফল্যের স্বাদ পেল ব্যাঙ্ক। শুধু জলপাইগুড়ি নয়, কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার ও দার্জিলিং জেলার কিছু অংশের কৃষকরাও উপকৃত হয়েছেন এই ঋণ থেকে। কৃষকদের মুখে হাসি ফোটাতে পারায় এখন এই ব্যাঙ্কের প্রধান লক্ষ্য।
আরও পড়ুন: পহেলগাঁওয়ের ঘটনার জের! এবার বাংলাদেশ সীমান্তে কঠিন পদক্ষেপ নিল রেল
advertisement
ব্যাঙ্কের চেয়ারম্যান সৌরভ চক্রবর্তী বলেন, “২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১১০ শতাংশ বেশি ঋণ বণ্টন করতে পেরেছি আমরা। এটা আমাদের দলের যৌথ প্রচেষ্টার ফল। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সহযোগিতায় আজ আমরা এই শিখরে পৌঁছেছি।” এক সময় যার অস্তিত্ব নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল, সেই সমবায় ব্যাঙ্ক আজ উত্তরবঙ্গের গর্ব। কৃষকদের মুখে হাসি ফোটানোই যখন সাফল্যের মাপকাঠি, তখন এই ব্যাঙ্ক নিঃসন্দেহে তার পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। মুখে হাসি ফুটেছে কৃষকদেরও।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
ঋণ পাওয়ার পর এক কৃষক বলেন, “আগে এত সহজে ঋণ পেতাম না। এখন সময়মত টাকা পাই, ফলন ভাল হলে অনেকটাই স্বস্তি থাকে।” রাজ্য সেরা হওয়ার এই গর্ব শুধু ব্যাঙ্কের নয়, বরং গোটা উত্তরবঙ্গের। কারণ এই ব্যাঙ্কের সাফল্যের সঙ্গে জড়িয়ে আছে হাজার হাজার কৃষকের আশা, স্বপ্ন ও ভবিষ্যতের গল্প।
সুরজিৎ দে





