আরও পড়ুনঃ বাসে যাতায়াত পুরো ফ্রি, লাগবে না একটা টাকাও! ঝাড়গ্রামে বিরাট ঘোষণা, কিন্তু কাদের জন্য জানেন?
বিচিত্র পাখির আনাগোনা আর তাদের কলতানে মুখরিত এই ছোট্ট অনবদ্য তুকরে। নদীর পাশে আছে একটি সুন্দর পার্ক। সব মিলিয়ে সুন্দর মন জুড়ানো পরিবেশে বেশ কয়েকটা দিন কাটাতে পারলে আপনার শরীরে যে গাদা গাদা অক্সিজেন ঢুকবে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। আর এই কমলালেবুর মরশুমে এলে তো আরও জমে যাবে ব্যাপারটা। সন্ধ্যায় নদীর ধারে বসে পাহাড়ি নদীর বয়ে যাওয়া কুল কুল শব্দ শুনুন । পাশে ওই বাগানটি ছাড়াও রয়েছে একটি কৃত্রিম হ্রদ। বোটিংও হয়।
advertisement
আরও পড়ুনঃ শীতে আপেল,কমলা নয়! পাতে রাখুন এই লাল ‘ফল’! রোগভোগ ঘেঁষবেনা কোনও ভাবেই, ৫০-এ তরতাজা যৌবন
এ ছাড়া তুকরে থেকে দেখতে পারেন মিরিক লেক, গোপালধারা চা বাগান, সীমানা ভিউ পয়েন্ট, যেতে পারেন পশুপতি মার্কেট (নেপাল)। সবই খুবই কাছাকাছি। এখানে আসতে হলেপ্রথমে ট্রেনে এনজেপি বা বিমানে বাগডোগরা পৌঁছন। সেখান থেকে মিরিক লেক যাওয়ার রাস্তা ধরুন। লেক পেরিয়ে গোপালধারা চা বাগানের দিকে দু’ কিমি গেলেই রাঙভাঙ মোড় । ঘুরুন ডান দিকে। এখান থেকে সাড়ে পাঁচ কিমি নীচে নামতে হবে। শিলিগুড়ি থেকে সরাসরি আসতে চাইলে গাড়ি ভাড়া করে নেওয়াই ভাল। নইলে শেয়ার জিপে মিরিক এসে, সেখান থেকে গাড়ি বদল করতে পারেন। এখানে থাকার জন্য সংগাভা রিসর্ট অন্যতম। এই সিজন টাইমে আসতে হলে আগে থেকে বুক করে আসা ভাল।
অনির্বাণ রায়