সারা বছরই প্রায় পর্যটকদের আনাগোনা থাকে মালদহের এই পর্যটন স্থলে। তবে বেশ কয়েকমাস ধরে এই পর্যটনস্থল বন্ধ থাকায় এখানে আসতে পারছিলেন না বহু পর্যটকরা, যার ফলে থমকে ছিল গৌড় পর্যটনস্থল লাগোয়া গ্রামের বাসিন্দাদের দোকান পাঠের ব্যবসা-বাণিজ্য। তবে জটিলতা কাটিয়ে এই মাসের প্রথম থেকে আবার খুলেছে ঐতিহাসিক এই পর্যটন স্থলের স্থাপত্যের দুয়ারগুলি, যা দেখতে ভিড় জমাচ্ছেন জেলা-সহ ভিন জেলা থেকে আসা পর্যটকরা। ফের সেই পুরনো ধ্বংসাবশেষ এলাকায় রঙিন এর আনাগোনা শুরু হচ্ছে। আনন্দ মুখরীতি হয়ে উঠছেন পর্যটক থেকে শুরু করে স্থানীয় গ্রামবাসীরা।
advertisement
প্রাচীন এই গৌড়ের ইতিহাস জানতে জেলা-সহ ভিন জেলা থেকে এসে ভিড় জমাচ্ছেন পর্যটকরা। চিকা মসজিদ, লুকোচুরি গেট, ফাতেহ খানি সমাধি, কদম রসুল-সহ একাধিক অন্যান্য স্থাপত্য দেখতে জমছে পর্যটকদের ভিড়। ভিড় কে কেন্দ্র করে বসছে মেলাও। বিশেষত কোন উৎসব বা ছুটির দিনে ব্যাপক হারে পর্যটকদের ভিড় লক্ষ্য দেখা দেয়। প্রাচীন ধ্বংসাবশেষ শহরের ইতিহাস কে অনুভব করতেই এই পর্যটন স্থলে আসেন পর্যটকরা। এক সময় প্রাচীন বাংলার রাজধানী ছিল মালদহের এই ধ্বংসাবশেষ শহর গৌড়।
মালদহ জেলার পর্যটকদের জন্য অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন স্থল হচ্ছে গৌড়। তাই এবারে বহুদিন পর ঐতিহাসিক গৌড়ের একাধিক স্থাপত্যের দুয়ার খোলায় স্বভাবতই ভিড় জমতে শুরু করেছে পর্যটকদের। সকাল আট’টা থেকে বিকেল চার’টে পর্যন্ত খোলা থাকে মালদহের এই ধ্বংসাবশেষ শহরের একাধিক স্থাপত্যের দুয়ার।
জিএম মোমিন