আরও পড়ুন: বেগুনি বাঁধাকপি চাষে ফলবে সোনা, ঘরে আসবে লক্ষ্মী! কীভাবে করবেন জানুন
পাহাড়ে খাদ্য সামগ্রী পৌঁছনোর ক্ষেত্রে মূল ভরসা পণ্যবাহী গাড়ি। কিন্তু ট্রাক ধর্মঘটের জেরে সেটাই চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে। এদিকে বাস ধর্মঘটন শুরু হওয়ায় সমস্যায় পড়ছেন স্থানীয় থেকে পর্যটক সকল ধরনের যাত্রীরা।
ট্রাকচালক সংগঠনের ডাকা বনধকে পাহাড়ের মিনিবাস সংগঠনগুলি সমর্থন করেছে। তবে কেউ যদি মিনিবাস চালাতে চায় তাদের আটকানো হবে না বলে জানা গিয়েছে। প্রসঙ্গত অক্টোবর মাসে সিকিমের হড়পাবানের কারণে ১০ নম্বর জাতীয় সড়কে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। এরপর দীর্ঘ কয়েক সপ্তাহ পরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে শুরু হয় রাস্তা সারাইয়ের কাজ। কিন্তু দেড় মাস কেটে গেলেও এখনও পর্যন্ত সম্পূর্ণ রাস্তা স্বাভাবিক হয়নি। মূলত লিকুভির গেইল খোলা এলাকায় ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক দিয়ে শুধুমাত্র ছোট চার চাকার গাড়ি চলাচল করছে। কালিম্পং-সিকিমগামী বড় ট্রাক এবং বাসগুলিকে লাভা হয়ে ঘুরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এতে একদিকে যেমন সময় অনেকটা বেশি লাগছে তেমনই খরচের পরিমাণ বাড়ছে গাড়ির মালিকদের।
advertisement
আরও খবর পড়তে ফলো করুন:
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
ট্রাক চালক সংগঠনের নেতা মিলাপ ছেত্রির কথায়, জীবন হাতে নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে রাস্তার অবস্থা খারাপ হওয়ায়। ট্রাকের বিভিন্ন যন্ত্রাংশ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে, তার ক্ষতিপূরান্ত কেউ দিচ্ছে না। জেলা প্রশাসনকে ২১ নভেম্বর চিঠি দেওয়া হয়েছিল। তারপরও রাস্তা সংস্কারে গতি আসেনি। বাধ্য হয়েই ধর্মঘটের পথে হেঁটেছেন বলে তিনি দাবি করেন।
অনির্বাণ রায়