দফতরের পক্ষ থেকে জানা যায়, বর্তমানে এনপিকে (১০:২৬:২৬) সারের চাহিদা সব থেকে বেশি। এই মরশুমে প্রতিবছরই সারের দাম বৃদ্ধি পায়। ফলস্বরূপ ২৬:২৬ এর পরিবর্তে এনপিকে (১৫:১৫:১৫, ১৬:১৬:১৬, ১৬:২০:০:১৩) এই বিকল্প সারগুলি বিক্রি করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে কৃষি দফতরের পক্ষ থেকে।
আরও পড়ুন: টিভি রিয়্যালিটি শোয়ের ধাঁচে জমকালো অনুষ্ঠান…! মফস্বলে প্রতিযোগী, অভিভাবক, কোমর দোলালেন সব্বাই
advertisement
কৃষকদের পক্ষ থেকে জানা যায়, দিনের পর দিন সারের দাম বেড়েই চলেছে। বিশেষত গ্রাম অঞ্চলে যে সমস্ত সার ব্যবসায়ীরা সার বিক্রি করেন তাঁরা প্রতি কেজিতে পাঁচ থেকে ১০ টাকা বেশি নিচ্ছেন কৃষকদের কাছে। এমনটাই অভিযোগ কৃষকদের। তবে এই দাম কেন বেশি নেওয়া হচ্ছে তা জানেন না কৃষকরা। দাম কেন বেশি নেওয়া হচ্ছে সে বিষয়ে প্রতিবাদ করলে উল্টো জুটছে হুমকি। অথবা সার বিক্রি না করার হুমকিও দিচ্ছেন সার ব্যবসায়ীরা এমনটাই দাবি কৃষকদের।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
কিন্তু কে শোনে কার কথা! দক্ষিণ দিনাজপুরের হিলি থেকে হরিরামপুর, কুশমন্ডি থেকে কুমারগঞ্জ সর্বত্র একই ছবি দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায়। সারের যোগান রয়েছে, তা সত্ত্বেও কেন সারের দাম বেশি তা জানা নেই কারোরই। বিগত বছরও ঠিক একইরকম ভাবেই কৃত্রিম চাহিদা তৈরি করে ব্যাপক কালোবাজারি হয়েছিল জেলায়। এবারও সেই একই পথে হাঁটছে দক্ষিণ দিনাজপুরের সার ব্যবসায়ীরা। সারের দাম রোধ করতে কোনরকম ব্যবস্থা গ্রহণ করছে না প্রশাসন এমনটাই দাবি কৃষকদের।
সুস্মিতা গোস্বামী