এদিন তিনি জেলা শিক্ষা দফতরের কর্তা আধিকারিকদের নিয়ে পৌঁছে যান নিষিদ্ধ পল্লী এলাকায়। সেখানে বসবাসকারী স্কুলছুট শিশুদের স্কুলমুখী করার উদ্যোগ নেন। কথা বলেন স্থানীয়দের সঙ্গে নিষিদ্ধ পল্লী ও তার আশেপাশে যে সমস্ত শিশু ও স্কুল ছুট বাচ্চারা রয়েছে তাদের যেন পুনরায় স্কুলে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয় সেই বিষয়ে আলোচনা করেন। এনজিও কর্মী আম্বারি খাতুন বলেন, “আমরা সমস্ত বাচ্চাদের স্কুলে পাঠানোর পরিকল্পনা নিচ্ছি। তবে শিক্ষা দফতরের কর্তা, আধিকারিকেরা এসেছেন। এতে অনেকটাই সুবিধা হল আমাদের।”
advertisement
আরও পড়ুন: বদলে গেল ট্রেনের টাইমটেবিল! জানুয়ারি থেকেই নতুন সময়ে চলবে একগুচ্ছ ট্রেন, না জানলে বিপদ!
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এমনকি জেলা শিক্ষা দফতরের পক্ষ থেকে আগামী ৫ জানুয়ারি নিষিদ্ধ পল্লীতে বিশেষ ভর্তি কর্মসূচি করতে চলেছে জেলা শিক্ষা দফতর। এতে করে সেখানকার বাচ্চারা কোথাও না গিয়ে শিবিরে স্কুলে ভর্তির সুযোগ পাবে। এদিন এলাকা ঘুরে প্রায় ১১ জন শিশু চিহ্নিত করেছেন শিক্ষা দফতরের কর্তারা। বর্তমানে এই সমস্ত শিশুগুলি স্কুলে যায় না। তাদেরকে পুনরায় স্কুলে ভর্তি করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। জেলা স্কুল পরিদর্শক (মাধ্যমিক) বাণীব্রত দাস বলেন, “সমস্ত শিশুদের শিক্ষার আলোয় নিয়ে আসতে এই উদ্যোগ। আমরা বিভিন্ন এলাকায় ঘুরছি। নিষিদ্ধ পল্লীতে এসেও শিশুদের স্কুলমুখী করার পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে। এখানে আমরা ১১ জন শিশুদের পেয়েছি। যারা স্কুলে পড়াশোনা করে না। তাদের দ্রুত স্কুলে ভর্তির ব্যবস্থা করা হচ্ছে।” শুধুমাত্র নিষিদ্ধ পল্লী নয় শহরের বিভিন্ন বস্তি সহ গ্রামীণ এলাকার সমস্ত শিশুদের স্কুলমুখী করতে একগুচ্ছ পরিকল্পনা নিয়ে যায় জেলা শিক্ষা দফতর।
হরষিত সিংহ





