স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, “শুরুতে ভাল পরিষেবা দিলেও পরবর্তীতে সেই পরিষেবা বেহাল। অভিযোগ, বার বার প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিদের কাছে আবেদন জানিয়েও কাজের কাজ কিছুই হয়নি। এখন পানীয় জলের অনিয়মিত পরিষেবায় জলের সঙ্কট দেখা দিয়েছে ওই এলাকায়। শীঘ্রই জলের ব্যবস্থাকে নতুনভাবে তৈরি করে পানীয় জলের সমস্যা থেকে স্থানীয় বাসিন্দাদের সুরাহা দেওয়া।”
আরও পড়ুন: দিন দিন বেড়েই চলেছে চাহিদা, চাষিরা এবার কম পরিশ্রমেই হয়ে উঠছেন মালামাল
advertisement
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
গ্রামের যে সমস্ত জায়গায় এই ধরনের প্রকল্পের আওতায় যারা রয়েছেন তাঁরা অত্যন্ত হতাশ। কারণ জেলা পরিষদ পঞ্চায়েত বা পঞ্চায়েত সমিতির পক্ষ থেকে যখনই এই ধরনের কোন প্রকল্প বসানো হয় তখন ওই এলাকায় থাকা হ্যান্ড পাম্পকে আর গুরুত্ব দেওয়া হয় না। সেটাও অকেজো হয়ে পড়ে কয়েক মাসের মধ্যেই। প্রথমদিকে ওই পাম্প থেকে সকাল, দুপুর ও বিকালে নিয়ম করে নলবাহিত জলের পরিষেবা দেওয়া হত। এর ফলে এলাকার বাসিন্দাদের পানীয় জলের কষ্ট অনেকটাই কমে ছিল। কিন্তু গত কয়েক বছর ধরে ওই পানীয় জলের অনিয়মিত পরিষেবার কারণে পানীয় জলের সঙ্কট দেখা দিয়েছে। সবমিলিয়ে সৌর বিদ্যুৎ চালিত পানীয় জলের এই ধরনের প্রকল্প যে গ্রামে বসানো হয়েছে সেখানেই তীব্র পানীয় জলের কষ্ট লেগেই থাকে সারা বছর।
সুস্মিতা গোস্বামী