পাহাড়ের কোলে চট জলদি অন্ধকার নেমে আসে ফলে শেষ দুটি জয়রাইডে পাহাড়ের কোন কিছুই দৃশ্যমান নয় সে অর্থে স্বাভাবিকভাবেই শেষ ট্রেনে জয়রাইডে নারাজ বহু পর্যটক। যদিও এই প্রসঙ্গে দার্জিলিং হিমালয়ান রেলের দাবি, এতে পাহাড়ের পর্যটনে কোনওরকম প্রভাব পড়বে না । তবে ডিএইচআরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছে পর্যটনমহলের একাংশ । ইংরেজি নতুন বছরের ছুটিতে ব্যাপক পর্যটকের ঢল নেমেছে পাহাড়ে । একদিকে ফেস্টিভালের মরশুম অন্যদিকে আবহাওয়ায় দারুণ চমক, সম্ভাবনা রয়েছে তুষারপাতের সেই কারণেই এবার কাতারে কাতারে পর্যটকের ঢল নামতে শুরু করেছে পাহাড়ে।
advertisement
“আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন”
সব মিলিয়ে শৈল শহরে এসে ব্রিটিশ আমলের ঐতিহ্যবাহী টয় ট্রেনের চেপে দার্জিলিং শহর ভ্রমণ নিয়ে পর্যটকদের মধ্যে চাহিদাও তুঙ্গে । দীর্ঘ জল্পনার পর বহু প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে শৈল শহরের রাস্তায় ছুটছে টয়ট্রেন এবং পর্যটকদের মধ্যে চাহিদাও ব্যাপক ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এই প্রসঙ্গে রেলের সিপিআরও কে.কে শর্মা বলেন এমনিতেই পাহাড়ে খুব তাড়াতাড়ি অন্ধকার হয়ে যায় । যে কারণে সন্ধের পর জয়রাইডগুলোতে সেভাবে যাত্রী হচ্ছে না । তার উপর এখন পর্যটনের মরশুম ধীরে ধীরে শেষের পথে । যে কারণে ওই দুটো জয়রাইড বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: ত্বক বুড়িয়ে যাচ্ছে? দাগছোপে ভরা? ক্রিম নয়, খান এই পাঁচ পানীয়! কয়েকদিনেই ফল মিলবে
পাহাড়ের কোলে চট জলদি সন্ধা নেমে আসায় শেষের দুটি জয় রাইডে পর্যটকের দেখা নেই,সেই কথা মাথায় রেখেই বিকেলের দুটো জয়রাইড পরিষেবা ৬ জানুয়ারি থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেয় ডিএইচআর কর্তৃপক্ষ । প্রসঙ্গত, বর্তমানে পাহাড়ে আটটি জয়রাইড চলে । সন্ধের পর ওই দুটো জয়রাইড বন্ধ রাখায় এখন থেকে ছয়টি জয়রাইড চলবে ৷ সেগুলি চলাচল করবে দার্জিলিং থেকে ঘুমের মধ্যে ।
সুজয় ঘোষ