এছাড়াও নতুন যে প্রকল্পের কাজ চলছে তার ওয়ার্ক সিডিউলও জানানো হয়নি স্থানীয় মানুষকে। তাই এখানে প্রচুর টাকার বেনিয়ম হচ্ছে বলে অভিযোগ স্থানীয়দের। তবে এই প্রকল্প সঠিকভাবে বাস্তবায়ন হলে এলাকার কয়েক হাজার মানুষ উপকৃত হবেন। এবিষয়ে বালুরঘাট পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি অরূপ সরকার জানান, “দুটি চুল্লি, শেড, যাত্রী প্রতীক্ষালয়, পানীয় জলের ব্যবস্থা শৌচাগার সহ আরও অন্যান্য পরিকাঠামো তৈরির কাজ চলছে।”
advertisement
আরও পড়ুন: মহা সমস্যায় চাষিরা! বোরো ধান চাষে এই কারণে খরচ করতে হচ্ছে কাড়ি কাড়ি টাকা
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
পতিরাম আত্রেয়ী নদীর পাশে ২০১৪-১৫ সালের স্থানীয় পঞ্চায়েতের মাধ্যমে একটি কংক্রিটের চুল্লি নির্মাণ করা হয় কিন্তু তা স্থানীয় বাসিন্দাদের প্রয়োজনের তুলনায় অনেকটাই ছোট। এমনকি স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, গঠনগত ত্রুটি থাকায় কংক্রিটের এই চুল্লির বদলে খোলা জায়গাতেই দেহ সৎকার করেছেন এতদিন। এরপর স্থানীয় পঞ্চায়েত ও বালুরঘাট পঞ্চায়েত সমিতি যৌথভাবে উদ্যোগ নিয়ে আধুনিক পরিকাঠামো যুক্ত একটি শ্মশান তৈরির সিদ্ধান্ত নেয়।
সুস্মিতা গোস্বামী