এলাকার এক স্থানীয় বাসিন্দা রেজাউল হক জানান, “এই পথে নদী পারাপার করে চলাচল করলে অনেকটাই সুবিধা হয়। তবে স্থায়ী ব্যবস্থা না থাকায় কারণে দীর্ঘ সময় ধরে অনেকটাই ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে বহু মানুষকে। এছাড়া রেল ব্রিজ দিয়ে নদী পারাপার করলে অনেকটাই ঝুঁকি থাকে। তাই দ্রুত এই এলাকায় নদী পারাপারের একটা স্থায়ী ব্যবস্থা করা অত্যন্ত প্রয়োজন। যদিও স্থানীয় মানুষেরা বারংবার আবেদন জানালেও এই সেতু তৈরি হচ্ছে না। তবে এই সেতু তৈরি হলে বহু মানুষের নদী পার হয়ে চলাচল করতে অনেকটাই সুবিধা হবে।”
advertisement
আরও পড়ুন: এই ‘১টা’ জিনিস খাওয়া বন্ধ করলেই কেল্লা ফতে! গলগলিয়ে বার হবে মেদ! ওজন ঝরিয়ে আপনিই ছিপছিপে সুন্দরী
নদী পার করে আসা এক ব্যক্তি শুভঙ্কর ধর জানান, “এই এলাকা দিয়ে নদী পার করে মাথাভাঙা, নিশিগঞ্জ চলাচল করতে অনেকটাই সময় কম লাগে। তবে সেতু না থাকার কারণে এখন ঝুঁকি নিয়েই পারাপার চলছে। যদিও যেকোনও দিন একটা বড় দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কা রয়েছে।” এলাকার এক ব্যবসায়ী মেনকা গোড় জানান, “যখন এলাকায় নদী পারাপারের জন্য স্থায়ী ব্যবস্থা ছিল। তখন বহু মানুষ চলাচল করার কারণে ব্যবসা ভাল চলত। ফলে সংসার চালাতে সমস্যা হত না। এখন ব্যবসা ঠিক না হওয়ার কারণে উপার্জন হয় না। ফলে সংসার চালাতে সমস্যা হচ্ছে।”
আরও পড়ুন: শীতের সকালে মধুর সঙ্গে খান দুটি পাতা, কমবে গাঁটের ব্যথা-শ্বাসকষ্ট, শরীর থাকবে টগবগে
দীর্ঘ সময় ধরে এই এলাকার সেতু তৈরি নিয়ে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের বারংবার জানানো হয়েছে। তবুও এই এলাকার নদী পারাপারের সেতু তৈরি নিয়ে কোনও স্থায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এই সেতু না হলে অদূর ভবিষ্যতে কোনও বড় দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে রেল ব্রিজ দিয়ে নদী পারাপারের সময়। তখন সেই দুর্ঘটনার দায়ভার কে নেবে সেই বিষয় নিয়েই উঠিছে একাধিক প্রশ্ন।
Sarthak Pandit





