এলাকার এক স্থানীয় বাসিন্দা অনিল কুমার চন্দ জানান, “দীর্ঘ সময় ধরে বহু মানুষের ভোগান্তির কারণ এই জায়গা। দিনের মধ্যে কয়েকশো মানুষ আসেন এই রাস্তায়। তাঁদের মধ্যে বহু মানুষ এখানে নোংরা ফেলেন কিংবা মূত্রত্যাগ করেন। ফলে এই জায়গার আশেপাশে যাওয়া কার্যত কষ্টকর হয়ে উঠেছে। এখান থেকে দূষণ ছড়াচ্ছে গোটা এলাকায়। তবুও পুরসভা কোনও প্রকার পদক্ষেপ গ্রহণ করছে না। স্থানীয় মানুষেরা বারবার বলেও লাভ হয় না। এক্ষেত্রে এখানে একটি পে এন্ড ইউজ টয়লেটের ব্যবস্থা করা জরুরি।”
advertisement
আরও পড়ুন: শরীর থেকে কোলেস্টেরল টেনে বের করবে! ডায়াবেটিস গায়েব হবে! নিয়ম মেনে খান এই ঘাস
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এক ব্যবসায়ী রাখি পাইন জানান, “এই জায়গায় দোকান করা রীতিমত অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। দোকানে ক্রেতা আসতে চাইছেন না। এখানে এসে দাঁড়ালেই যে বিচ্ছিরি দুর্গন্ধ নাকে এসে ঢোকে। সেজন্য অস্বস্তিতে পড়তে হয় সকলকে। এই সমস্যা দ্রুত সমাধান করা জরুরি।” এলাকার এক বৃদ্ধা বাসিন্দা সবিতা দে জানান, “বৃদ্ধ বয়সেও যে ধরনের ভোগান্তি পোহাতে হয়। সেটা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। পুরসভার উচিত দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া।” তবে এই বিষয়ে কোচবিহার পুরসভার চেয়ারম্যান রবীন্দ্রনাথ ঘোষ জানান, “এই অভিযোগ তাঁর কাছে এসেছে। দ্রুত জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।”
তবে এই এলাকার পরিস্থিতি দিনের পর দিন আরও খারাপ হয়ে উঠছে। দ্রুত যদি পুরসভার পক্ষ থেকে জরুরি ব্যবস্থা না গ্রহণ করা হয়। তবে অদূর ভবিষ্যতে এই রাস্তা দিয়ে চলাচল করা একপ্রকার অসম্ভব হয়ে দাঁড়াবে। বর্তমান সময়ে দেখার বিষয় এটাই, কত দিনের কোচবিহার পুরসভার হুঁশ ফেরে এবং তাঁরা তৎপরতার সঙ্গে ব্যবস্থা গ্রহণ করে।
Sarthak Pandit





