জাম বিক্রেতা দীপ সাহা জানান, “আমের থেকে দ্বিগুণ দাম হলেও এর স্বাস্থ্যকর উপকারিতা রয়েছে। তাই ব্যাপক চাহিদা পাচ্ছে বাজারে। বর্তমানে ১০০ থেকে ১২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করছি। রোজ প্রায় চার হাজার টাকার বিক্রি হয়ে যায়। আম বিক্রি করে সেই ভাবে লাভ না করতে পারলেও জাম বিক্রি করে ব্যাপক লাভ হচ্ছে।”
advertisement
আরও পড়ুন: শুধু বিদ্যুৎ সরবরাহ নয়, সোলার প্যানেল আরও কত ভাবে ব্যবহার করা যেতে পারে, দেখাল গ্রাম পঞ্চায়েত
এক ক্রেতা শুকদেব ঘোষ জানান, “দাম বেশি হলেও কিনতে হচ্ছে। আগের বছরের তুলনায় অনেক দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। আমের থেকেও বেশি দাম হবে ভাবতে পারিনি। আম থেকে দুই-তিন গুণ দাম বেশি। তাই ৫০০ গ্রাম কিনেছি। জাম মূলত সুগার সহ একাধিক ধরনের রোগ প্রতিরোধ করে তাই খায়। দাম বেশি থাকলেও অল্প করে কিনতে হচ্ছে। খেতে ভালই লাগে।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
আমের জেলা মালদহে আম বিক্রি করে তেমন লাভ করতে না পারলেও জাম বিক্রি করে হাসি ফুটছে বিক্রেতাদের। জেলায় জাম চাষ না হলেও। ভিন জেলা এবং ভিন রাজ্য থেকে এনে মালদহের বাজারে জাম বিক্রি করে আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছেন ফল বিক্রেতারা।
জিএম মোমিন