দ্রুত বিদ্যালয়ে পৌঁছে যান সংস্থার সদস্যরা। আতঙ্কিত পরিবেশের মধ্যেই তিন সদস্যের এই দল তল্লাশি শুরু করে। অফিস রুম থেকে শুরু করে প্রতিটি কোণ খুঁজে শেষমেশ স্টোর রুমের আলমারির ভেতর থেকে উদ্ধার হয় এক পূর্ণবয়স্ক দাঁড়াস সাপ। বিশেষ কৌশলে সাপটিকে নিরাপদে উদ্ধার করেন স্বেচ্ছাসেবীরা। সাপ উদ্ধারের পর বিদ্যালয়ে স্বস্তি ফিরে আসে। আতঙ্ক কাটিয়ে পুনরায় শুরু হয় সরকারি অডিট। স্বাভাবিক ছন্দে ফেরে বিদ্যালয়ের শিক্ষাকর্মী ও ছাত্রীরা।
advertisement
আরও পড়ুনঃ NEET দিচ্ছেন? পরীক্ষার এই খুঁটিনাটিগুলো মাথায় রাখলেই, সাফল্য কেউ আটকাতে পারবে না
গ্রিন জলপাইগুড়ি সংস্থা দীর্ঘদিন ধরেই পরিবেশ ও বন্যপ্রাণ সংরক্ষণে কাজ করে চলেছে। তাঁদের দ্রুত পদক্ষেপ ও সাহসিকতার জন্য বিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা হয়েছে। এই ঘটনা আবারও প্রমাণ করল, শহরের বুকে হঠাৎ এমন পরিস্থিতি তৈরি হলেও সচেতনতা আর দায়িত্বশীল উদ্যোগই পারে আতঙ্ক কাটিয়ে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে!
সুরজিৎ দে






