শীতের আমেজ শুরু হতেই এই ধুনুরিরা ব্যাগ গুছিয়ে চলে আসেন হ্যামিল্টনগঞ্জ এলাকায়। এই এলাকাতেই ৩ মাস থাকেন। জানা যায়, তাঁদের কাছে শুধু হ্যামিল্টনগঞ্জ এলাকার মানুষেরা নন, জয়গাঁ, কালচিনি, মাদারিহাট থেকেও লেপ, তোষক তৈরির বরাত আসে। এই ধুনুরিদের কেউ ২০ বছর, কেউ আবার ৩০ বছর ধরে এই এলাকায় আসছেন। হ্যামিল্টনগঞ্জবাসীদের কাছে তাঁরা অত্যন্ত পরিচিত।
advertisement
আলি সাকুর নামের এক ধুনুরি জানান, “আমাদের তৈরি লেপ, তোষক এই এলাকার মানুষেরা পছন্দ করেন। শীতের আগে এই এলাকার মানুষেরা আমাদের ফোন করেন। আমরাও চলে আসি।” ধুনুরিদের কথায়, রেডিমেড শীতের কম্বল, লেপ বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। কিন্তু এই এলাকায় রেডিমেড জিনিসের সঙ্গে তাঁদের প্রতিযোগিতা নেই। এখানে তাঁদের ব্যবসা সঠিকভাবেই এগোয়।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এই শীতের সময় অনেক বিয়ের অনুষ্ঠান থাকে। সেখানে লেপ, তোষক দেওয়ার নিয়ম রয়েছে। সেই মাফিক বরাত আসতেই থাকে। বিহার, উত্তরপ্রদেশ মিলিয়ে এই এলাকায় ২০ জন ধুনুরি আসেন। তাঁরা এখানেই ঘর ভাড়া করে থাকেন। ৪-৫ জন ধুনুরি একটি লেপ অথবা তোষক তৈরি করেন। ফেব্রুয়ারি, মার্চ মাসে তাঁরা আবার নিজ নিজ বাড়ির উদ্দেশে রওনা দেন।





