এই ঘটনার জেরে এদিন রামেশ্বরপুর পঞ্চায়েতের ৪২ নম্বর বুথে তৃণমূলের প্রার্থী সাহেব সর্দার হাসনাবাদ থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করে অভিযোগ করেন, কংগ্রেস প্রার্থীর হয়ে কংগ্রেস কর্মী হিসাবে পরিচিত বাক্কার সর্দার একটি বেসরকারি সংগঠনের মালপত্র এলাকায় বণ্টন করছেন ভোটারদের প্রভাবিত করতে। পুলিশ অভিযোগ পেয়ে বাক্কা সর্দারকে গ্রেফতার করেন এবং তাঁর কাছ থেকে বাজেয়াপ্ত করে বেশ কিছু ত্রিপল, কম্বল-সহ বিভিন্ন সামগ্রী।
advertisement
আরও পড়ুন: রাতের অন্ধকারে নির্দল প্রার্থীর হয়ে প্রচার! কর্মীদের হাতে পাকড়াও তৃণমূল পঞ্চায়েত প্রধানের স্বামী
স্থানীয় তৃণমূল নেতা পিন্টু মোল্লা বলেন, ‘‘রাতের বেলা এলাকায় এই সব সামগ্রী ভোটারদের মধ্যে বণ্টন করা হয়েছে বলে আমরা খবর পেয়েছি। আসলে বেসরকারি সংগঠনের এই সব সামগ্রী সঠিক সময় বণ্টন না করে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের কর্মী হিসেবে পরিচিত বাক্কার এখন ভোটারদের প্রভাবিত করার জন্য এসব জিনিসপত্র কাজে লাগাচ্ছেন। শনিবার সকালে এই মালপত্র ৪২ নম্বর বুথ এলাকা দিয়ে ভ্যানে করে নিয়ে যাওয়ার সময় স্থানীয়রা ধরে ফেলেন।’’
স্থানীয় কংগ্রেস নেতা আব্দুর রহুর গাজী বলেন, ‘‘আসলে ওইসব মালপত্রগুলো একটা ঘর থেকে আর একটা জায়গায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল বৃষ্টির হাত থেকে রক্ষা করার জন্য। ভোটারদের প্রভাবিত করার চেষ্টার অভিযোগ ভিত্তিহীন।’’
জুলফিকার মোল্যা