এমনই লড়াইয়ে সামিল ‘ডায়মন্ড সার্কাস’ও। বর্তমানে সার্কাসের তাঁবু পড়েছে উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাটের ভ্যাবলা মাঠে। সেখানেই তাদের লড়াইয়ের কাহিনি শুনল নিউজ এইট্টিন লোকাল ৷ সার্কাসে জীবজন্তু নিষিদ্ধ হয়েছে অনেক বছর হল ৷ আর তার প্রভাব যে কিছুটা হলেও এই শিল্পে পড়েছে, তা মেনে নিয়েছেন সার্কাস কর্তৃপক্ষ।
advertisement
সার্কাসের জীবজন্তু নিষিদ্ধ হল বর্তমানে জোকারের কারসাজী, ট্রাপিজের দুঃসাহসী খেলা, দড়ির ওপর হাঁটা রোমহর্ষক বাহাদুরির খেলা যা অনায়াসে দেড়-দু’ঘন্টা সময় ধরে টানটান উত্তেজনায় দর্শক আগ্রহ নিয়ে বসে থাকে।
আরও পড়ুন-ইচ্ছে থাকলেই সব সম্ভব, মাধ্যমিকে নজির গড়ে প্রমাণ দুই বিশেষ ভাবে সক্ষম যমজ বোনের
আরও পড়ুন- লক্ষ্মীর ভাণ্ডারে ২ হাজার টাকা…! বাংলার প্রত্যেক মহিলা পাবেন চার গুণ বেশি? জানুন বিস্তারিত
সার্কাস কর্তৃপক্ষ ম্যানেজার মহম্মদ হাসনাইন বলেন, ‘আগে বাঘ, সিংহ, হাতির গর্জন শুনলেই মানুষ টের পেয়ে যেত সার্কাসের আসর বসেছে । এখন সেসব অতীত। তবু, আমরা দর্শকদের মনোরঞ্জনে কোনও খামতি রাখিনি। তবুও আগের মত ভিড় না হলেও সার্কাসকে ঘিরে সাধারণ মানুষের উৎসাহ উদ্দীপনা রয়েছে।’
Julfikar Mollya