আরও পড়ুন কনে ব্রাজিল, বর আর্জেন্টিনা! বিয়ের তত্ত্বে একেবারে জম্পেশ লড়াই
জেলার নানা প্রান্তে পরীক্ষা কেন্দ্রগুলিতে ছিল কড়া নিরাপত্তা৷ পাশাপাশি পরীক্ষার্থীদের চেকিং করে তবেই প্রবেশ করার অনুমতি দেওয়া হয় পরীক্ষা কেন্দ্রে। পর্ষদের নির্দেশ মেনে টেট পরীক্ষাকেন্দ্রে প্রবেশের সময় পরিচয় পত্র, আবেদনের সময় আপলোড করা ছবির কপি দেখে ভিতরে প্রবেশ করানো হয়। পাশাপাশি বায়মেট্রিক ও আইডি কার্ড যাচাই করা হয়। মেটাল ডিটেক্টরের মাধ্যমে চলে চেকিং হয়। ইলেকট্রনিক গ্যাজেট ব্লু টুথ ,ইয়ার ফোন, ক্যামেরা, ডিজিটাল ঘড়ি নিয়ে পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি। বারোটা থেকে শুরু হয় পরীক্ষা। তার জেরে সকাল ১০টা থেকে দুপুর ৩টে পর্যন্ত পরীক্ষা কেন্দ্র আশপাশের সব ফোটোকপির দোকান বন্ধ রাখা হয় বলে প্রশাসনের তরফ থেকে জানানো হয়।
advertisement
আরও পড়ুন একটা পাতাও ঝরবে না, পচবেও না! ধনেপাতা থাকবে এভারগ্রিন! জেনে নিন ঘরোয়া 'ম্যাজিক'
রবিবার টেট পরীক্ষার্থীদের সুবিধার্থে রাস্তায় অতিরিক্ত যানবাহন নামার ফলে কিছু জায়গায় সাময়িকভাবে যানজটর সৃষ্টি হয়। বিভিন্ন শাখার ট্রেন গুলিতেও ছিল অতিরিক্ত ভিড়। বারাসাত বীণাপানি হাইস্কুলে ওইদিন লম্বা লাইন লক্ষ্য করা যায়। উৎসাহের সঙ্গে চাকরি প্রার্থীরা পরীক্ষা কেন্দ্রগুলিতে প্রবেশ করেন। জেলায় সুষ্ঠুভাবে টেট পরীক্ষার জন্য ট্রাফিক পুলিশ সহ অতিরিক্ত পুলিশকর্মীদের মোতায়েন করা হয়েছিল প্রশাসনের তরফ থেকে। প্রায় সাত লক্ষেরও অধিক পরীক্ষার্থীদের ভাগ্য নির্ধারিত হবে এই টেট এর মধ্যে দিয়ে।
রুদ্র নারায়ণ রায়