প্রতিদিন স্কুল পড়ুয়া, কলেজ ছাত্র-ছাত্রী থেকে নিত্য যাত্রীরা নৌপথে যাতায়াত করে। হিঙ্গলগঞ্জ ব্লক প্রশাসন বিভিন্ন দফতরে আসেন অন্যদিকে বসিরহাট শহরে প্রতিদিনই আসতে হয়। বেশ কয়েক বছর ধরে নদীর পাড়ের বাঁশের ফেরি ঘাট বেহাল ও ভগ্নদশা। দুর্ঘটনার কবলে পড়তে হয় নিত্যযাত্রীদের। দুটি পঞ্চায়েতের প্রায় কুড়ি হাজার মানুষ এই নদীপথের পরিবহন ব্যবস্থার উপর নির্ভরশীল। বারবার ব্লক প্রশাসনকে জানানোর পরেও কোন সুরহা হয়নি।
advertisement
আরও পড়ুন ঃ বাবা লোকনাথের বাল্যবন্ধুর বাড়িও রয়েছে কচুয়াতে! ভক্তদের ভিড়! জানুন কীভাবে যাবেন
স্থানীয়দের অভিযোগ, রোগী পারাপারে অসুবিধা হয়, তেমনই বাইক বা সাইকেল নিয়ে পার হতে গেলে অসুবিধায় পড়তে হয়। এই ফেরিঘাট দিয়ে যাতায়াত করতে গিয়ে কখনো কখনো নদীতে পড়ে প্রাণহানির মতো বিপর্যয় ঘটার আশঙ্কা থেকে যায়। আর এই সমস্যা যেন তাদের এক নিত্যদিনের সঙ্গী হয়ে দাঁড়িয়েছে। সব মিলিয়ে সেখানকার বাসিন্দাদের একটাই প্রশ্ন, প্রশাসনের কাজের অনিহাকে আর কতদিন পাথেয় করে চলতে হবে? কবে ভাঙবে প্রশাসনের এই ঘুম! সেটাই এখন দেখার বিষয়।
জুলফিকার মোল্যা