দীর্ঘদিনের পুরনো এই পরিত্যক্ত খাল সংস্কার করার কাজ চলছে জোর কদমে। এই খালের সৌন্দর্য্যয়ন ঘটাতে এবং পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য খালের দুই ধারে বসানো হয়েছে চারা গাছ। সেই গাছ গুলি দেখভাল এবং পরিচর্যার দায়িত্বও দেওয়া হয়েছে স্থানীয় পঞ্চায়েতের উপর। অথচ পঞ্চায়েত প্রধান সহ তার স্বামীর বিরুদ্ধে অভিযোগ, নামেই গাছের দেখভাল হচ্ছে। ইতিমধ্যেই গাছ কেটে সাবাড় করে দেওয়া হয়েছে। শুধু তাই নয়, এলাকার বহুমূল্যবান গাছ বিক্রি করে সেই টাকায় চলছে দেদার খানাপিনা, বলেই অভিযোগ জানালেন স্থানীয় বাসিন্দারা। বিদ্যাধরী খালের পাশে ফাঁকা জায়গায় আয়োজন করা হয়েছিল এই পিকনিকের। এমনকি, পিকনিকের শেষে ওই জায়গা থেকে পাওয়া যায় ভাঙা কাঁচের মদের বোতল বলেও জানান স্থানীয়রা।
advertisement
আরও পড়ুন: লুকিয়ে মোবাইল নিয়ে উচ্চ মাধ্যমিক? পরীক্ষা কেন্দ্রে থাকছে বিশেষ ব্যবস্থা! জানুন
যখন জলাভূমি বাঁচানোর জন্য রাজ্য সরকার এত উদ্যোগী হয়েছে তখন খোদ পঞ্চায়েতের এই ভূমিকা নিয়েও উঠছে প্রশ্ন। প্রসঙ্গত স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, এই প্রথম নয়, এর আগেও নানান দুর্নীতি হয়েছে। কৃষকদের চাষবাসের জন্য সাবমারসিবল পাম্প দীর্ঘদিন ধরে খারাপ। অথচ অন্যায় ভাবে তাদের কাছ থেকে ওই পাম্পের টাকা নেওয়া হয়েছে। এত অভিযোগের পরেও দলের তরফ থেকে কি ব্যবস্থা নেওয়া হয় এখন সেটাই দেখার। যদিও শাসকদলের তরফ থেকে বিষয়টির প্রতিবাদ জানিয়ে এলাকায় চলে বিক্ষোভ অবরোধ।
Rudra Narayan Roy





