Money Making Tips: ডায়মন্ডেই মজেছে জেলার চাষিরা! হীরে নয়, বাড়তি লাভের মুখ দেখাচ্ছে এই ফসল

Last Updated:
হীরে নয়, ‘ডায়মন্ড’ নামের এই ফসলেই বদলে যাচ্ছে জেলার কৃষকদের ভাগ্য। কম খরচ, সহজ পরিচর্যা আর নিশ্চিত বাজার—সব মিলিয়ে বাড়তি লাভের মুখ দেখছেন চাষিরা।
1/6
উত্তর ২৪ পরগনা, রুদ্র নারায়ণ রায়: ডায়মন্ডেই মজেছে জেলার চাষীরা। ভাবছেন হীরার কথা বলছি! না, এটি শীতের মরশুমে জেলার কৃষিক্ষেত্রে নতুন সম্ভাবনার দিশা দেখানো ‘ডায়মন্ড সিম’। অন্যান্য সবজি চাষকে পিছনে ফেলে এখন জেলার বাজারে কার্যত ঝড় তুলেছে এই সিম। চাহিদা ও লাভ- দু’দিক থেকেই এগিয়ে থাকায় জেলার বহু চাষি ঝুঁকছেন ডায়মন্ড সিম চাষে
উত্তর ২৪ পরগনা, রুদ্র নারায়ণ রায়: ডায়মন্ডেই মজেছে জেলার চাষীরা। ভাবছেন হীরার কথা বলছি! না, এটি শীতের মরশুমে জেলার কৃষিক্ষেত্রে নতুন সম্ভাবনার দিশা দেখানো ‘ডায়মন্ড সিম’। অন্যান্য সবজি চাষকে পিছনে ফেলে এখন জেলার বাজারে কার্যত ঝড় তুলেছে এই সিম। চাহিদা ও লাভ- দু’দিক থেকেই এগিয়ে থাকায় জেলার বহু চাষি ঝুঁকছেন ডায়মন্ড সিম চাষে
advertisement
2/6
বিশেষ করে জেলার সবজি ভান্ডার হিসেবে পরিচিত দেগঙ্গা এলাকায় এই চাষ নিয়ে আশাবাদী কৃষিজীবীরা। কলকাতা শহর সহ জেলার বিভিন্ন বাজারে ডায়মন্ড সিমের চাহিদা এই মুহূর্তে তুঙ্গে। চাষিদের দাবি, এক থেকে দেড় বিঘা জমিতে ডায়মন্ড সিম চাষ করতে খরচ পড়ে প্রায় ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকা। অথচ মাত্র দু’মাসের মধ্যেই বিক্রি করে প্রায় এক লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয় সম্ভব হচ্ছে
বিশেষ করে জেলার সবজি ভান্ডার হিসেবে পরিচিত দেগঙ্গা এলাকায় এই চাষ নিয়ে আশাবাদী কৃষিজীবীরা। কলকাতা শহর সহ জেলার বিভিন্ন বাজারে ডায়মন্ড সিমের চাহিদা এই মুহূর্তে তুঙ্গে। চাষিদের দাবি, এক থেকে দেড় বিঘা জমিতে ডায়মন্ড সিম চাষ করতে খরচ পড়ে প্রায় ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকা। অথচ মাত্র দু’মাসের মধ্যেই বিক্রি করে প্রায় এক লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয় সম্ভব হচ্ছে
advertisement
3/6
দেগঙ্গার আমুলিয়া, চাঁপাতলা, বেড়াচাঁপা, চাকলা, চৌরাশী সহ একাধিক পঞ্চায়েত এলাকায় ব্যাপক হারে ডায়মন্ড সিম চাষ শুরু হয়েছে। পাইকারি বাজারে বর্তমানে এই সিম ৪০ থেকে ৪৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে, আর চাহিদার কোনও ঘাটতি নেই বলেই জানাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা
দেগঙ্গার আমুলিয়া, চাঁপাতলা, বেড়াচাঁপা, চাকলা, চৌরাশী সহ একাধিক পঞ্চায়েত এলাকায় ব্যাপক হারে ডায়মন্ড সিম চাষ শুরু হয়েছে। পাইকারি বাজারে বর্তমানে এই সিম ৪০ থেকে ৪৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে, আর চাহিদার কোনও ঘাটতি নেই বলেই জানাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা
advertisement
4/6
চাষিদের মতে, ডায়মন্ড সিমের লম্বা-চওড়া আকৃতি, সুস্বাদু স্বাদ এবং পুষ্টিগুণই এর জনপ্রিয়তার মূল কারণ। এই চাষের জন্য মাটি তৈরি, বীজ বপন, চারা উৎপাদন এবং মাচা তৈরির প্রয়োজন হয়। মূলত দানা সার ব্যবহার করা হলেও ইউরিয়া সার একেবারেই দেওয়া হয় না বলে জানিয়েছেন চাষিরা। তবে বৃষ্টি হলে ফুল নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকায় কিছুটা ঝুঁকিও রয়েছে
চাষিদের মতে, ডায়মন্ড সিমের লম্বা-চওড়া আকৃতি, সুস্বাদু স্বাদ এবং পুষ্টিগুণই এর জনপ্রিয়তার মূল কারণ। এই চাষের জন্য মাটি তৈরি, বীজ বপন, চারা উৎপাদন এবং মাচা তৈরির প্রয়োজন হয়। মূলত দানা সার ব্যবহার করা হলেও ইউরিয়া সার একেবারেই দেওয়া হয় না বলে জানিয়েছেন চাষিরা। তবে বৃষ্টি হলে ফুল নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকায় কিছুটা ঝুঁকিও রয়েছে
advertisement
5/6
তবুও ভালো ফলনের আশায় আশাবাদী কৃষিজীবীরা। শুধু চাষিরাই নন, এই চাষের মাধ্যমে গ্রামীণ এলাকার বহু মহিলা ও পুরুষ সিম তোলার কাজে যুক্ত হয়ে বাড়তি রোজগারের সুযোগ পাচ্ছেন। ঘণ্টা পিছু ১০০ টাকা মজুরিতে দুপুর ১টা থেকে বিকেল ৪টে পর্যন্ত কাজ করে প্রতিদিন প্রায় ৪০০ টাকা উপার্জন করছেন তাঁরা
তবুও ভালো ফলনের আশায় আশাবাদী কৃষিজীবীরা। শুধু চাষিরাই নন, এই চাষের মাধ্যমে গ্রামীণ এলাকার বহু মহিলা ও পুরুষ সিম তোলার কাজে যুক্ত হয়ে বাড়তি রোজগারের সুযোগ পাচ্ছেন। ঘণ্টা পিছু ১০০ টাকা মজুরিতে দুপুর ১টা থেকে বিকেল ৪টে পর্যন্ত কাজ করে প্রতিদিন প্রায় ৪০০ টাকা উপার্জন করছেন তাঁরা
advertisement
6/6
চাষের সঠিক পদ্ধতি জানা থাকলে অল্প জমিতেও ডায়মন্ড সিম চাষ করা সম্ভব। ফলে জেলার কৃষকদের কাছে এখন রীতিমতো ‘হিট’ হয়ে উঠেছে এই ডায়মন্ড সিম, যা গ্রামীণ অর্থনীতিকে আরও চাঙ্গা করবে বলেই মনে করছেন সংশ্লিষ্ট মহল
চাষের সঠিক পদ্ধতি জানা থাকলে অল্প জমিতেও ডায়মন্ড সিম চাষ করা সম্ভব। ফলে জেলার কৃষকদের কাছে এখন রীতিমতো ‘হিট’ হয়ে উঠেছে এই ডায়মন্ড সিম, যা গ্রামীণ অর্থনীতিকে আরও চাঙ্গা করবে বলেই মনে করছেন সংশ্লিষ্ট মহল
advertisement
advertisement
advertisement