আরও পড়ুনঃ শিশুসাথী প্রকল্পে জটিল অস্ত্রোপচার, প্রাণ বাঁচল ২ বছরের শিশুর
প্রতিদিন ভোরে সাফাই কর্মীরা এলাকায় পৌঁছে বাঁশি বাজালে গৃহস্থ ওই দু’ধরনের বর্জ্য সাফাই কর্মীদের গাড়িতে ফেলে দেবেন। শহরে বাড়ি বাড়ি গিয়ে বর্জ্য সংগ্রহ করেন সাফাই কর্মীরা। এবার উত্তর ২৪ পরগণা জেলার সুন্দরবন এলাকার কালিনগর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকাতেও চালু এই পদ্ধতি। তবে শুধুমাত্র বর্জন সংগ্রহ করাই নয় সেই বর্জ্য থেকে তৈরি করবে জৈব সার।
advertisement
এদিন সন্দেশখালির কালিনগর গ্রাম পঞ্চায়েতে কঠিন তরল বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের মাধ্যমে এই মডেলের সূচনা করা হয়। গ্রাম পঞ্চায়েতের তত্ত্বাবধানে বর্জ্য সংগ্রহকারী বিশেষ গাড়ির মাধ্যমে গ্রামের বাসাবাড়ি ও কাঁচাবাজার থেকে কঠিন বর্জ্য সংগ্রহ করা হবে, যার বেশির ভাগই তরকারি-জাতীয় বর্জ্য।
সংগ্রহীত বর্জ্য পৌঁছে যাবে কালিনগর বাজার সংলগ্ন কঠিন তরল বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কেন্দ্রে। সেখানে বিশেষ প্রক্রিয়াকরণের মধ্যে দিয়ে মেশিনের দ্বারা জৈব সার তৈরি করা হবে। বর্জ্য থেকে তৈরি সার বাজারে তৈরি সারের থেকে কম দামে চাষিদের কাছে বিক্রি করবে পঞ্চায়েত। এই প্রকল্পের মাধ্যমে বর্জ্যের পুনঃ ব্যবহারের পাশাপাশি কর্মসংস্থানও হল যা এক নতুন দিশা দেখাচ্ছে সুন্দরবন অঞ্চলের প্রত্যন্ত এলাকার কালিনগর গ্রাম পঞ্চায়েত।
জুলফিকার মোল্যা