বেলার দিকে তেমন ভিড় চোখে না পড়লেও, সন্ধ্যা নামতেই উপচে পড়ছে ভিড়। কী নেই সেখানে! ঘর সাজানোর জিনিস থেকে শুরু করে হ্যান্ডলুম শাড়ি, কাঁথা স্টিচ, নকশা করা শাড়ি-শার্ট, নানা ধরনের অলংকার, মহিলাদের ব্যবহারের ব্যাগ, চাদর, এমনকি খাওয়ার নানা উপকরণের বড়িও পেয়ে যাবেন এই হাটে। হুবহু সোনাঝুরির মতোই আমেজ উপভোগ করতে পারবেন এখানে। বিভিন্ন প্রান্ত থেকে শিল্পী বিক্রেতারা এসেছেন নিজেদের জিনিসের সম্ভার নিয়ে। চুড়িদার থেকে ঘর সাজানোর জিনিস, পাপড় থেকে শুরু করে একতারা সব কিছুই পাওয়া যাচ্ছে সোনাঝুরির এই হাটে।
advertisement
আরও পড়ুন: গালে মিশছে গাল, বিমানবন্দরে আদুরে মুহূর্তে নবদম্পতি আশিস-রূপালি, ৫৮-৫০ প্রেমগাথা
নতুন প্রজন্মের ছেলে মেয়েদের পাশাপাশি শহর ও শহরতলির মহিলারাও ভিড় জমাচ্ছেন তিলোত্তমার এই সোনাঝুরির হাটে। পাশাপাশি চলছে খাওয়া দাওয়াও। সপ্তাহান্তে পরিবারের বা প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটাতে, পাশাপাশি শপিংয়ের ইচ্ছে থাকলে একবার ঘুরে আসাই যায় এই হাটে। ক্রিয়েটিভ বেঙ্গল ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এনকেডিএ অনুমতি নিয়ে শুরু হয়েছে এই অভিনব উদ্যোগ। মোট ৫২টি স্টল রয়েছে এই হাটে। জিনিসের দামও রাখা হয়েছে সাধ্যের মধ্যেই।
সংগঠনের ফাউন্ডার মেম্বার রাজর্ষি দাস জানান, এখন থেকে সপ্তাহ শেষে তিন দিন ধরেই চলবে এই সোনাঝুরির হাট। ব্যাপক সাড়া পাওয়া যাচ্ছে মানুষের। আগামী দিনে আরও স্টলের সংখ্যাও বাড়বে বলে আশাবাদী। সব মিলিয়ে জমজমাট নিউটাউনের সোনাঝুরির হাট। তবে শহরের বুকে সোনাঝুরির হাট পেলেও মিস কিন্তু করবেন কোপাই নদীকে।
Rudra Narayan Roy