দাদা বৌদি-র বর্তমান মালিক সঞ্জীব সাহা জানান, প্রতিদিন চিকেন ও মাটন বিরিয়ানি মিলে প্রায় ১৫০০ প্লেটেরও বেশি বিরিয়ানি বিক্রি হয়। সম্প্রতি ব্যারাকপুরের দাদা বৌদি হোটেলের পাশেই শাখা খুলেছে আর্সালান এর বিরিয়ানি। তবে প্লেট বিক্রির সংখ্যায় দাদা-বৌদি কার্যত গোল দিয়েছে ব্যারাকপুরের আরসালানকে!
আরও পড়ুন: পর্যটকদের জন্য সুখবর! এসি কোচ ও রেস্তোরাঁ কোচ নিয়ে দার্জিলিংয়ে ছুটবে টয় ট্রেন
advertisement
দাদা বৌদিতে বিরিয়ানির দাম প্লেট প্রতি মাটনের ক্ষেত্রে ৩০০ টাকা ও চিকেনের ক্ষেত্রে ২১০ টাকা। সামনেই পুজো, কদিন যে বাড়তি ভিড়ের চাপ থাকবে দোকানে তা ইতিমধ্যেই স্বীকার করে নিচ্ছেন দোকানের কর্মচারীরা। ব্যারাকপুর স্টেশনে নেমে যে কাউকে জিজ্ঞাসা করলেই সোজা দেখিয়ে দেবে দাদা বৌদির বিরিয়ানির দোকান। সবচেয়ে পুরোনো বা মূল শাখাটি রয়েছে ব্যারাকপুর স্টেশন সংলগ্ন রোডেই। সঞ্জীব সাহা জানান, দাদা-বৌদি এই হোটেলটিই সবচেয়ে পুরোনো। সেটিকে নতুন করে আরো উন্নত মানের শীততাপ নিয়ন্ত্রিত করা হচ্ছে। মানুষকে পরিষেবা দিতে, গ্রাহকদের যাতে লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে না হয় সেই কথা মাথায় রেখেই সেজে উঠছে ব্যারাকপুরের দাদা বৌদির বিরিয়ানি।
রুদ্র নারায়ণ রায়