পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, বিগত ছয় বছর ধরে শারীরিক অসুস্থতার চিকিৎসার জন্য বাংলাদেশে ছিলেন সুমন। মাত্র পাঁচ দিন আগে অশোকনগরের বাড়িতে ফিরে আসেন তিনি। সেদিনই পাশের একটি বাড়িতে খাওয়াদাওয়া করেন। এরপর থেকে তাঁকে আর দেখা যায়নি বলে জানিয়েছেন পরিবারের লোকজন।
advertisement
এদিন দুপুরে পার্শ্ববর্তী একটি জলাশয় থেকে তীব্র দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়লে স্থানীয় বাসিন্দারা প্রশাসনকে বিষয়টি জানান। অশোকনগর থানার পুলিশ এসে ওই ডোবা থেকে পচাগলা দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠায়। জলাশয় থেকে উদ্ধার হওয়া মৃতদেহ যে সুমনের, তা প্রতিবেশীরাই শনাক্ত করেন।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
তাঁদের দাবি, সুমন দীর্ঘদিন ধরেই মানসিক ভারসাম্যহীনতায় ভুগছিলেন। বাংলাদেশে তাঁর চিকিৎসা চলছিল। কয়েক দিন আগে তাঁর মামা তাঁকে অশোকনগরের বাড়িতে পৌঁছে দেন। দেহ উদ্ধারের পর মৃত্যুর কারণ নিয়ে ধোঁয়াশা আরও ঘনীভূত হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, ময়নাতদন্তের রিপোর্ট আসার পরেই মৃত্যুর প্রকৃত কারণ পরিষ্কার হবে। গোটা ঘটনার তদন্তে নেমেছে অশোকনগর থানার পুলিশ।






