নিউটাউনে নতুন আবাসন কিংবা অফিস বিল্ডিং নির্মান করার সময় জল সংরক্ষণ, সৌর শক্তির ব্যবহার এবং বৃক্ষরোপনে উৎসাহ দিয়ে আসছে এনকেডিএ। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করা হয় যতটা সম্ভব পরিবেশের দিকে নজর রেখে বিল্ডিং নির্মান করতে। পরিবেশ বাঁচাতে ইকো পার্কের মধ্যে সুবিশাল লেক আছে।রবীন্দ্রতীর্থের মধ্যেও একটি বড় পুকুর আছে। বৃষ্টির জল ওই পুকুরে জমা হয় যা আবার ওইখানে সমস্ত ফুল গাছে দেওয়া হয়।
advertisement
আরও পড়ুনঃ নিউটাউনের মহিলা পরিচালিত দুর্গাপুজো, 'বঙ্গ জননী' থিমে এ বার মাতবে শহর
শুধু জল নয় ব্যবহৃত প্লাস্টিক বা জামা-কাপড় কিভাবে পুনঃব্যবহার করা যায় সে ব্যাপারেও নতুন নতুন পন্থা অবলম্বন করছে এনকেডিএ। নিউটাউন উন্নয়ন পর্ষদ বা এনকেডিএ সূত্রে খবর, বর্তমানে নিউটাউনে নতুন কোন বিল্ডিং নির্মানে ছাড়পত্র পেতে হলে জমির দলিল, সঠিক প্ল্যান, মিউটেশন, পজিশন সার্টিফিকেট, দমকল ও বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের নো অবজেকশন সার্টিফিকেট, গ্রীন বিল্ডিং এর প্রমান পত্র সহ নানা নথি প্রয়োজন হয়।
আরও পড়ুনঃ ভয়ঙ্কর! গুরুত্বপূর্ণ রাস্তার মাঝে ভাঙ্গা কালভার্ট! নীলগঞ্জ রোডে যেন মৃত্যুর ফাঁদ
মূলত দুটি প্রক্রিয়ায় এই জল সংরক্ষন করতে হবে। এক, বৃষ্টির জল ধরে রেখে তা সরাসরি পাইপ লাইন বা অন্য কোন প্রক্রিয়ায় ভূ-গর্ভে পাঠাতে হবে। যাতে সেখানকার জল স্তর ঠিক থাকে। অথবা বৃষ্টির জল বড় ট্যাঙ্কে ধরে রেখে তা গাড়ি ধোওয়া, ফুল ও ফলের বাগানে ব্যাবহার করতে হবে। রেন ওয়াটার হার্ভেস্টিং এর জন্য নির্দিষ্ট বিধি আনতে সরকারের কাছে আবেদন করা হয়েছে। খুব শীঘ্রই তার অনুমোদন মিলতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
Rudra Narayan Roy