পুরসভার সূত্রে জানা গিয়েছে, বিধায়ক নারায়ণ গোস্বামী তহবিলের টাকা থেকেই সৌন্দর্যের জন্য এই ওয়াচ টাওয়ার বসানো হয়েছে। টাওয়ারের মাথায় রয়েছে চারদিকে চারটি বড় মাপের ঘড়ি। প্রায় ৫০০ মিটার দূর থেকে দেখা যাচ্ছে ঘড়ির সময়। জাতীয় সড়ক ধরে অশোকনগর শহরে ঢুকতেই দূর থেকে চোখে পরছে এই ঘড়ি। বিধায়ক নারায়ন গোস্বামী লেকটাউনের ক্লক টাওয়ার দেখে, সৌন্দর্যের জন্য ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন অশোকনগরে লন্ডনের বিগ বেন এই ঘড়ির ছোট সংস্করণ বসানোর। বিধায়কের ইচ্ছেকে মান্যতা দিয়েই পৌরসভার উদ্যোগে বসানো হল সুউচ্চ এই ওয়াচ টাওয়ার।
advertisement
আরও পড়ুন: পঞ্চায়েত ভোটের দিকে তাকিয়েই 'দিদির সুরক্ষাকবচ'? বিজেপিকে খোঁচা দিয়েই জবাব মমতার
আরও পড়ুন: 'প্রধানমন্ত্রীর মা মারা গেছেন, এ নিয়ে মন্তব্য করব না', হঠাৎ কেন বললেন মমতা?
লোহার কাঠামো দিয়ে বাইরে ফাইবার দিয়ে কারুকার্য করে তৈরি হয়েছে এই টাওয়ার। রাত হলেই রং বদলাচ্ছে এই ওয়াচ টাওয়ার। নতুন বছরে শহরবাসী সহ এই বিগ বেন ওয়াচ টাওয়ার পেয়ে খুশি বলেই জানালেন নতুন প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা। টাওয়ারে থাকা ঘড়ির সময় দেখে এখন থেকে একদম সঠিক সময় মিলিয়ে নিতে পারবেন সকলে। ৫০ ফুটের উপর লম্বা এবং আট ফুটের উপর চওড়া ক্লক টাওয়ারটি তৈরি করতে প্রায় কুড়ি লক্ষ টাকা মত ব্যয় হয়েছে বলেই প্রশাসন সূত্রে খবর। প্রিয় শহরে লন্ডনের বিগ বেন ক্লক টাওয়ার বসায় রীতিমতো উচ্ছ্বাসে মেতেছেন অশোকনগরবাসীরা। এদিন বিধায়ক নারায়ণ গোস্বামী উদ্বোধন করেন এই ক্লক টাওয়ারটির। এখন চলছে ক্লক টাওয়ারের সামনে দাঁড়িয়ে ছবি তোলার হিড়িক।
রুদ্র নারায়ণ রায়