আরও পড়ুন: অমৃত ভারতে বদলে যাচ্ছে মালদহ টাউন স্টেশন
২০০৫ সালে সেতুটি উদ্বোধন করেন তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। সেই সময় সেতুর দু’দিকেই বিদ্যুতের খুঁটি লাগানো হয়েছিল। তাতে লাগানো ছিল হ্যালোজেনের আলো। কিন্তু বছর পার হতে না হতেই বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়। এরপর দীর্ঘদিন সংস্কার না হওয়ায় বিদ্যুতের খুঁটিগুলিও এবার ভেঙে পড়ছে।
advertisement
স্থানীয়দের অভিযোগ, আলো না থাকায় রাতে এই সেতুর উপর সমাজ বিরোধীদের আনাগোনা বাড়ে। রাত বাড়লে লােকজন যাওয়া-আসা করতে ভয় পায়। আতঙ্কের মধ্যে চালকরা গাড়ি চালান। ২০০৫ সালে উদ্বোধনের পর এই সেতুটি দিয়ে গাড়ি চলাচল শুরু হলে টাকি, হাসনাবাদ, হিঙ্গলগঞ্জ সহ বসিরহাট মহকুমার বিভিন্ন এলাকা থেকে দ্রুত কলকাতায় পৌঁছনাের জন্য এই সেতুটিই প্রধান মাধ্যম হয়ে ওঠে। কিন্তু সেতুটিতে বহুদিন ধরে আলাে না থাকায় মাঝে মাঝে ছােট-বড়াে দুর্ঘটনা ঘটে। রাত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে দুষ্কৃতীদের আনাগােনাও বাড়ে। এই অবস্থায় পথচারীদের পাশাপাশি স্থানীয় বাসিন্দারা চাইছেন চৈতল-মালঞ্চ সেতুতে আবার বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া হোক, জ্বলে উঠুক আলো।
জুলফিকার মোল্লা