ফলে শহরের সৌন্দর্য আরও বহু বৃদ্ধি পাবে, পাশাপাশি অশোকনগরে বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানগুলির মধ্যে এটি অন্যতম আকর্ষণ হয়ে উঠবে বলেই মনে করছেন এলাকাবাসীরা। ইতিমধ্যেই জোর কদমে চলছে কাজ। আর সেই কাজ দেখতেই এখন থেকে ভিড় জমাচ্ছেন স্থানীয়রা।
পৌরসভার সূত্রে জানা যায়, নতুন বছরেই এই ওয়াচ টাওয়ার এর কাজ শেষ করে উদ্বোধন করা হবে। টাওয়ারের মাথায় থাকবে চারদিকে চারটি বড় মাপের ঘড়ি। প্রায় ৫০০ মিটার দূর থেকে দেখা যাবে ঘড়ির সময়। প্রতি এক ঘন্টা অন্তর বাজতে পারে ঘন্টা। সেই ঘন্টার আওয়াজ শুনতে পাবেন অশোকনগরের বাসিন্দারা। জাতীয় সড়ক ধরে অশোকনগর শহরে ঢুকতেই দূর থেকে চোখে পরবে এই ঘড়ি।
advertisement
আরও পড়ুন: গড়িয়ার কারখানাতে অগ্নিকাণ্ডের জের, পাশের স্কুলগুলিতে চরম আতঙ্ক! পিছিয়ে গেল পরীক্ষা
অশোকনগরের বিধায়ক নারায়ন গোস্বামী অঞ্চলের সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য জন্যই লন্ডনের বিগ বেন এই ঘড়ির ছোট সংস্করণ বসানোর ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন । বিধায়কের ইচ্ছেকে মান্যতা দিয়ে পৌরসভার উদ্যোগে তাই এবার বসতে চলেছে সুউচ্চ এই ওয়াচ টাওয়ার। লোহার কাঠামো দিয়ে বাইরে ফাইবার দিয়ে কারুকার্য করে তৈরি হচ্ছে এই টাওয়ার।
আরও পড়ুন: কেমন পড়াচ্ছেন শিক্ষকরা? স্কুলে স্কুলে এবার হবে এই বিষয়গুলিতে পরীক্ষা
ইতিমধ্যেই রংয়ের প্রলেপ পরেছে টাওয়ারের গায়ে। পুরোপুরি সম্পূর্ণ হতে এখনও প্রায় ১৫ দিনের বেশি সময় লাগবে বলেই মনে করা হচ্ছে। তবে নতুন বছরেই শহরবাসী এই বিগ বেন ওয়াচ টাওয়ার দেখতে পাচ্ছেন তা একপ্রকার নিশ্চিত।
টাওয়ারে থাকা ঘড়ির সময় দেখেও, একদম সঠিক সময় মিলিয়ে নিতে পারবেন সকলে। ৫০ ফুটের উপর লম্বা এবং আট ফুটের উপর চওড়া ক্লক টাওয়ারটি প্রায় কুড়ি ২০ লক্ষ টাকা ব্যয় করে তৈরি করা হচ্ছে। প্রিয় শহরে লন্ডনের বিগ বেন ক্লক টাওয়ার বসার খবর জানতে পেরে রীতিমতো উচ্ছ্বাসে ভাসছেন অশোকনগরের বাসিন্দারা।
রুদ্র নারায়ন রায়





