আরও পড়ুন: সরকারি নৌকা থাকলেও পরিষেবা পাচ্ছে না বিষ্ণুপুরের মানুষ
বর্ষাকালে পাট কেটে চাষিরা নদী, নালা, খাল, বিল, ডোবায় জাক দেন (পাট পচানো হয়)। এর জন্য দরকার হয় বিপুল পরিমাণ জল। বর্ষাকালে ভাল বৃষ্টি হলে তবেই সেটা সম্ভব। আর তাই টানা বৃষ্টিতে পুকুর, জলাশয়ে জল জমতেই মুখে হাসি পাট চাষিদের। যদিও চলতি বছর বর্ষার শুরুতে তেমন একটা বৃষ্টি না হওয়ায় আশঙ্কায় ভুগছিলেন চাষিরা। কিন্তু এবার পরিস্থিতি বদলানোয় তাঁরা খুশি।
advertisement
এই মুহূর্তে উত্তর ২৪ পরগনার বিস্তীর্ণ গ্রামীণ এলাকাজুড়ে চাষিদের ব্যস্ততা তুঙ্গে। সকলেই পাট গাছ কেটে তা চাষের মাঠে জমা জলে ডুবিয়ে পচানোর কাজে ব্যস্ত। মিনাখাঁর হোসেনপুরের দেখা গেল কৃষকরা পাট পচানোর পর আঁশ ছাড়াতে ব্যস্ত। পাট চাষ করতে বিঘায় ছয় থেকে সাত হাজার টাকা খরচ হয়। সাধারণত ২৩-২৫ দিনের মতো সময় লাগে পাট পচতে। তারপর সেটি নির্দিষ্ট প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন জুট মিলে পাঠানো হয়।
জুলফিকার মোল্লা