রীতিমতো হাইকোর্টের নির্দেশে দ্রুত রিপোর্ট চাওয়া হয়েছে গোটা ঘটনার বিষয়ে জানতে চেয়ে। আর তাতেই নির্বাচন প্রক্রিয়া নিয়ে সুর চড়িয়েছে বিরোধীরা। ভোট প্রক্রিয়ায় কারচুপি ও ছাপ্পা ভোটের অভিযোগ জানিয়ে মামলা গড়ায় হাইকোর্টে, আর সেখানে দেওয়া তথ্য সামনে আসতেই রীতিমতো অবাক স্বয়ং বিচারপতিও।
জানা গিয়েছে, হাবড়া দু’নম্বর ব্লকের দিঘরা মালিকবেরিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের রাঙ্গারিয়া ৬৮ নম্বর বুথ, বাকপুল ৭১ নম্বর বুথ এবং রন্ধনগাছা এই তিনটি বুথে মোট ভোটারের থেকেও বেশি ভোট পেয়েছে শাসকদলের প্রার্থী। একটি বুথে ১ হাজার ৪৮১ জন ভোটার, ভোট পড়ল ২ হাজার ১৭৭টি। আরও একটি বুথে ১ হাজার ৫২৯ জন ভোটার, ভোট পড়ল ১ হাজার ৭৪০টি।
advertisement
আরও পড়ুন: বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ! উত্তর থেকে দক্ষিণ, তুমুল বৃষ্টির পূর্বাভাস… মাঠে মারা যাবে ‘উইকেন্ড’?
অপর আর একটি বুথে ১ হাজার ৪৮৮ জন ভোটার, ভোট পড়েছে ২ হাজার ৪৯৬টি। গোটা ঘটনায় যদিও শাসকদলের ভয়ে মুখে কুলুপ এঁটেছেন এলাকাবাসীরা। শাসক দলের তরফ থেকেও বিষয়টি নিয়ে কোনওরকম প্রতিক্রিয়া দিতে অস্বীকার করা হয়েছে। তবে মনে করা হচ্ছে এই কেন্দ্রগুলিতে পুনরায় আবারও হতে পারে ভোটগ্রহণ। আর এখন ভূতুড়ে ভোটারের এই চর্চাই ঘোরাফেরা করছে এলাকার সর্বত্র। বিরোধীরাও বিষয়টিকে হাতিয়ার করে নেমেছেন ময়দানে।
Rudra Narayan Roy