১৯৭৯ সালে প্রণব ভট্টাচার্যই ছিলেন হাবড়া পৌরসভা প্রতিষ্ঠিত বোর্ডের প্রথম উপ-পৌর প্রধান। পরবর্তী সময়ে ১৯৮৮ থেকে ৯৩ সাল পর্যন্ত হাবরার নির্বাচিত পৌরসভার প্রথম পৌর প্রধানও ছিলেন তিনিই। এর পরবর্তী সময়ে হাবড়া বিধানসভার বিধায়কের দায়িত্ব সামলেছেন ২০০৬ থেকে ২০১১ পর্যন্ত। পাশাপাশি তিনি ছিলেন শ্রী চৈতন্য কলেজের পদার্থবিদ্যা অধ্যাপক। শেষের দিকে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্বও সামলেছেন এই কলেজে। এছাড়াও জেলার বিভিন্ন কলেজের গভর্নিং বডির সদস্যও ছিলেন প্রণব কুমার ভট্টাচার্য।
advertisement
আরও পড়ুন- ভরা বর্ষায় চলছে কাজ! মাটি গলে বিপজ্জনক অবস্থা গুরুত্বপূর্ণ রাস্তার
আরও পড়ুন- নতুন প্রজন্মের সাহিত্যিকদের তুলে আনতে অভিনব ভাবনা!
ভোর ৩:৪০ নাগাদ মৃত্যু হয় তাঁর। এরপরই প্রণব বাবুর ইচ্ছা অনুযায়ী, দিশা প্রভা আই ব্যাংকে তাঁর চক্ষুদান করা হয়। পরিবারের তরফ থেকে জানা যায়, প্রণব কুমার ভট্টাচার্যের দেহ তুলে দেওয়া হবে এন আর এস মেডিক্যাল কলেজের হাতে। এদিন প্রণব বাবুর মৃত্যুর খবর জানার পরই দলীয় কর্মীরা ভিড় জমাতে থাকেন তাঁর বাড়িতে। পাশাপাশি তৃণমূলের প্রাক্তন পৌরপ্রধান নিলিমেশ দাসকেও দেখা যায় প্রণব বাবুকে শ্রদ্ধা নিবেদন করতে। দলীয় সূত্রে জানা যায়, তার দেহ স্থানীয় পার্টি অফিস হয়ে, পৌরসভা ঘুরে, চৈতন্য কলেজ হয়ে জেলা সিপিএম কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হবে।
রুদ্র নারায়ণ রায়