গত কয়েকটা বছরের মধ্যেই বসিরহাটে চাইনিজ, তন্দুরি, ইন্ডিয়ান কুইজিনের একের পর এক রেস্তোরাঁ তৈরি হয়েছে। কিন্তু এই রেস্তোরাঁগুলো সঠিক নিয়ম মেনে ভালো মানের খাবার তৈরি করে তো? এ প্রশ্ন বেশ কিছুদিন ধরে ঘুরে বেড়াচ্ছিল বসিরহাটবাসীর মনে। আর তা যাচাই করতেই রেস্তোরাঁগুলিতে হানা দেয় বসিরহাট স্বাস্থ্য দফতর ও ফুড সেফটি দফতরের আধিকারিকরা।
advertisement
আরও পড়ুন: ট্রেলারের তলায় গোপন কুঠুরি, তার মধ্যে লুকিয়ে পাচার হচ্ছিল ২২৪ কেজি গাঁজা!
সূত্রের খবর, এই অভিযানে উদ্ধার হয়েছে বেশ কিছু মেয়াদ উত্তীর্ণ খাদ্য সামগ্রী। সেই সঙ্গে খাবারে ব্যবহৃত রঙের গুণগত মান নিয়েও প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। অনেক জায়গার সবজি ও মাছ-মাংস সংরক্ষণের পদ্ধতি নিয়ে সন্তুষ্ট হননি আধিকারিকরা।
তাঁরা খাবারে ব্যবহৃত মশলার নমুনা সংগ্রহ করেন। পাশাপাশি রেস্তোরাঁগুলির ফুড সেফটি লাইসেন্স আছে কিনা সেটাও খতিয়ে দেখেন। ফুড সেফটি লাইসেন্স ছাড়াই যারা খাবারের দোকান চালাচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে। আগামী দিনেও এমন অভিযান চালানোর আশ্বাস দিয়েছেন ফুড সেফটি দফতরের কর্তারা।
জুলফিকার মোল্লা